প্রাণঘাতী করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ এড়াতে নিয়মিত মাস্ক পরা এখন অনেকেরই অভ্যাসে হয়ে গেছে । তবে মাস্কের কিছু ক্ষেত্রে ব্যবহার স্বাস্থ্যের পক্ষে বেশি বিপজ্জনক হতে পারে বলে জানিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।

মাস্কের বিকল্প হিসেবে এখন অনেকেই ব্যবহার হচ্ছে ফেস শিল্ড। করোনা থেকে সুরক্ষা দেওয়ার ক্ষেত্রে কোনটা বেশি কার্যকর, এ বিষয়ে বিভিন্ন বিশেষজ্ঞরা দিয়েছেন বিভিন্ন মতবাদ।

সম্প্রতি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নতুন নির্দেশিকায় সতর্ক করে বলা হয়েছে, শরীরচর্চা, অত্যাধিক দৈহিক পরিশ্রম যুক্ত ভারি কাজের সময় মাস্ক পরে থাকলে শরীরে অক্সিজেনের ঘাটতি হয় ফলে অস্বাভাবিক ক্লান্তি, শরীরের বিভিন্ন অংশের পেশিতে টান পড়া বা খিঁচুনি, বমি ভাব, মাথা ঘোরানো এমন কি ব্রেন স্ট্রোক পর্যন্ত হতে পারে। তাই এই সমস্ত ক্ষেত্রে মাস্ক না পরাই ভালো। আর এই সমস্ত ক্ষেত্রে করোনা থেকে সুরক্ষা দিতে সবচেয়ে উপযুক্ত হল ফেস শিল্ড।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মহামারি বিশেষজ্ঞ মারিয়া ভ্যান কেরখোভ জানান, যে ক্ষেত্রে নিয়ম মেনে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা সম্ভব নয়, সে ক্ষেত্রে সাধারণ কাপড়ের মাস্ক ব্যবহার না করে ত্রিস্তর বিশিষ্ট মাস্কই সবচেয়ে বেশি সুরক্ষা দিতে পারবে।

মার্কিন সংস্থা মায়ো ক্লিনিকের বিশেষজ্ঞদের মতে, যে কোনও ত্রিস্তর বিশিষ্ট মাস্ক ভাইরাসের বিরুদ্ধে প্রায় ৮৫ শতাংশ পর্যন্ত সুরক্ষা দিতে সক্ষম। তবে ফেস শিল্ড সমস্ত মুখমণ্ডলের সুরক্ষা নিশ্চিত করে।

ফিচার বিজ্ঞাপন

Ho chi minh -Hanoi – Halong Cruise 5D/4N

মূল্য: 49,900 Taka

Australia Visa (for Govt Service Holder)

মূল্য: 20,000 Taka

চায়না ভিসা (চাকুরীজীবী)

মূল্য: ১০,০০০ টাকা

এ বিষয়ে কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশেষজ্ঞরা জানান, করোনাভাইরাসের সংক্রমণ এড়াতে মাস্কের থেকেও বেশি সুরক্ষা নিশ্চিত করে ফেস শিল্ড। তাদের মতে, দীর্ঘক্ষণ মাস্ক পরে থাকার কারণে অনেকের মধ্যেই ইদানীং শ্বাস-প্রশ্বাস জনিত সমস্যা দেখা যাচ্ছে। যাদের শ্বাস-প্রশ্বাস জনিত সমস্যা আগে থেকেই রয়েছে, তাদের ক্ষেত্রে দীর্ঘক্ষণ মাস্ক পরে থাকা প্রায় অসম্ভব। এ ক্ষেত্রে মাস্কের সবচেয়ে কার্যকরী বিকল্প হল ফেস শিল্ড।

কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশেষজ্ঞদের মতে, মাস্কের চেয়ে ফেস শিল্ড অনেক বেশি পুনর্ব্যবহারযোগ্য । এটির ক্ষেত্রে শ্বাস-প্রশ্বাস জনিত সমস্যাও হয় না। মাস্কের চেয়ে ফেস শিল্ড অনেক বেশি সুবিধাজনক। তবে ঘনবসতিপূর্ণ এলকায় মাস্ক পরাটাই শ্রেয়।

প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।



২৭৭ বার পড়া হয়েছে