বাসাবাড়িতে আর গ্যাসের নতুন সংযোগ দেওয়া হবে না। এর পরিবর্তে এলপিজি (তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাস) ব্যবহার করতে হবে। জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভা শেষে সাংবাদিকদের এই তথ্য জানান পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান।
গতকাল মঙ্গলবার শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলনকক্ষে এই সভা হয়। একনেকের সভায় সভাপতিত্ব করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, সভায় সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের একটি আবাসন প্রকল্পের প্রস্তাব উঠলে সেখানে গ্যাস–সংযোগ প্রদানের ক্ষেত্রে এলপিজি ব্যবহারের নির্দেশনা দেন প্রধানমন্ত্রী।
সভায় রাজধানীতে আরও দুটি মেট্রোরেল প্রকল্প পাস হয় বলে জানান পরিকল্পনামন্ত্রী। তিনি বলেন, প্রকল্পের একটি হবে বিমানবন্দর থেকে নতুন বাজার, বাড্ডা হয়ে কমলাপুর রেলস্টেশন পর্যন্ত। এর দৈর্ঘ্য হবে ৩১ কিলোমিটার, যা ম্যাস র্যাপিড ট্রানজিট ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্ট বা লাইন-১ নামে পরিচিত হবে। এই প্রকল্পে খরচ হবে ৫২ হাজার ৫৬১ কোটি টাকা। প্রকল্পের কাজ শেষ হবে ২০২৬ সালের ডিসেম্বর মাসে। আরেকটি মেট্রোরেল হবে সাভারের হেমায়েতপুর থেকে আমিনবাজার, গাবতলী, মিরপুর-১, মিরপুর–১০, কচুক্ষেত, বনানী, গুলশান, নতুনবাজার হয়ে ভাটারা পর্যন্ত। এর দৈর্ঘ্য হবে ২০ কিলোমিটার। এই রুটটি এমআরটি লাইন-৫ নামে পরিচিত হবে। এই প্রকল্পে খরচ হবে ৪১ হাজার ২৩৮ কোটি টাকা। শেষ হবে ২০২৮ সালের ডিসেম্বর মাসে। দুটি প্রকল্পেই জাপানের সাহায্য সংস্থা জাইকা অর্থায়ন করবে।
ফিচার বিজ্ঞাপন
Kathmandu-Pokhara 5D/4N
Siem Reap Cambodia 4D/3N
Kathmandu-Pokhara-Nagarkot-Bhoktopur 5D/4N
দুটি মেট্রোরেল প্রকল্প সম্পর্কে পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, মেট্রোরেল নির্মাণ শেষ হলে ঢাকা হবে বিশ্বমানের শহর। সভায় প্রধানমন্ত্রী নির্দেশনা দিয়েছেন মেট্রোরেলের জন্য হাতিরঝিল যেন নষ্ট না হয়। এ ছাড়া মেট্রোরেল কোম্পানিগুলোকে পুঁজিবাজারে শেয়ার ছাড়ার নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।
গতকালের একনেক সভায় সব মিলিয়ে ১ লাখ ২৫ কোটি টাকার ১০টি প্রকল্প পাস হয়।
প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।
৫৫৭ বার পড়া হয়েছে