রাজধানীসহ দেশের সব বিভাগীয় শহরেই আবাসন সংকট রয়েছে। সরকারিভাবে দেশের সাধারণ মানুষের জন্য আবাসন চাহিদা মেটানোর তেমন কোনো ব্যবস্থাও নেই।

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্যও মাত্র ৭ শতাংশ আবাসনব্যবস্থা রয়েছে। শহরে সরকারি পর্যায়ে নামমাত্র আবাসনব্যবস্থা থাকায় ভাড়া বাড়ির ওপর নির্ভর করতে হচ্ছে মধ্যবিত্তদের। ফলে বাড়িভাড়াও বাড়ছে লাগামহীনভাবে। ছোট আকারের একটি ফ্ল্যাটের ভাড়াও অনেকের বেতনের টাকার সমান।

স্থায়ীভাবে সরকারি-বেসরকারি ফ্ল্যাটের দামও মধ্যবিত্তের নাগালের বাইরে। রাজধানীর উত্তরা ও মিরপুরের সরকারি কয়েক হাজার ফ্ল্যাট মধ্যবিত্ত ও নম্নি মধ্যবিত্তের নামে নির্মাণ করা হলেও এগুলোর দাম ৮০ লাখ থেকে এক কোটি টাকা। ফলে সেখানে মধ্যবিত্ত আয়ের মানুষ ফ্ল্যাট কেনার স্বপ্নও দেখতে পারে না। রাজধানীর যেসব এলাকায় মধ্যবিত্ত লোকজন বসবাস করে, সেখানে অভিজাত এলাকার তুলনায় বাসাভাড়া বেশি দিতে হয়।

ফিচার বিজ্ঞাপন

Domain Registration

মূল্য: ১,৫০০ টাকা

গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সচিব শহীদ উল্লা খন্দককার বলেন, ‘সরকারি চাকরিজীবীর জন্য প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ মোতাবেক ৮ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৪০ শতাংশ আবাসন নিশ্চিত করতে কাজ শুরু হয়েছে। প্রায় ৪৫টি প্রকল্প ২০১৮ সালের মধ্যে শেষ হলে আমাদের টার্গেট পূর্ণ হবে। রাজউক ও জাতীয় গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে প্লট ও ফ্ল্যাট প্রকল্প নেওয়া হয়েছে। সেখানে সাধারণ মানুষ কিস্তির মাধ্যমে ফ্ল্যাটের মালিক হতে পারবে। ’

প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।

কুইক সেল অফার

১২৩০ বর্গফুটের দক্ষিণমুখি ফ্ল্যাট মাত্র ৩৭ লক্ষ টাকায়!

১২৩০ বর্গফুটের দক্ষিণমুখি ফ্ল্যাট মা...



১,০৫৭ বার পড়া হয়েছে