বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ) সব সেবার ফি বিকাশেই পরিশোধ করা যাবে, ট্যাক্স টোকেনও চলে যাবে গ্রাহকের ঠিকানায়। মোবাইল আর্থিক সেবা প্রতিষ্ঠান বিকাশের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়।

সেখানে বলা হয়, বিআরটিএর ড্রাইভিং লাইসেন্স ইস্যু ও নবায়ন, মোটরযান নিবন্ধন, মালিকানা হস্তান্তর, ডিজিটাল নিবন্ধন সার্টিফিকেট, মোটরযানের ফিটনেস ইস্যু ও নবায়ন, ট্যাক্স টোকেন ইস্যু ও নবায়ন এবং রুট পারমিট ইস্যু ও নবায়নসহ সব সেবার ফি বিকাশে পরিশোধ করতে পারবেন গ্রাহক।

ফি পরিশোধের পর গ্রাহকের দেওয়া ঠিকানায় পরবর্তী কয়েক কার্যদিবসের মধ্যে ট্যাক্স টোকেন পৌঁছে যাবে। ফি পরিশোধ করতে গ্রাহককে বিআরটিএর সার্ভিস পোর্টালে একটি অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে। পরে  ipaybrta লিংক অথবা আবেদন করতে ক্লিক করুন এখানে এই লিংকে গিয়ে সেবার জন্য আবেদন করা যাবে।

লগইন করার পর যে সেবা নিতে চান গ্রাহক, তা নির্বাচন করবেন। পরের ধাপে পেইমেন্ট নিশ্চিত করার পর বিকাশ গেটওয়ে নির্বাচন করতে হবে। বিকাশ পেইমেন্ট গেটওয়েতে বিকাশ নম্বরটি দিতে হবে। ওয়ান টাইম পাসওর্য়াড ও পিন দিয়ে পেইমেন্ট সম্পন্ন করতে হবে।

বিকাশে বিআরটিএ ফি পরিশোধের ক্ষেত্রে গ্রাহককে ১.৫ শতাংশ কনভিনিয়েন্স চার্জ দিতে হবে। যা ফি পরিশোধের সময়েই পরিশোধ করতে হবে। ট্যাক্স টোকেন নিজের ঠিকানায় হাতে পাওয়ার পর ৩৫ টাকা ডেলিভারি চার্জ পরিশোধ করতে হবে।

ফিচার বিজ্ঞাপন

Toyota Allion 2014 G Package

মূল্য: ২৩,৫০,০০০ টাকা

Moscow & St.Petersburg 6D/5N

মূল্য: 145,000 Taka

বিকাশের চিফ কর্মাশিয়াল অফিসার মিজানুর রশীদ বলেন, “লাইনে দাঁড়িয়ে বিল পরিশোধের চিত্রটা একটু একটু করে বদলে দিতে আমাদের প্রচেষ্টা অব্যহত রয়েছে। বিআরটিএর মত জরুরি সেবার ফি বিকাশে পরিশোধ করে ঘরে বসে ট্যাক্স টোকেন পাওয়ার এই সেবা গ্রাহকের জন্য করোনাকালীন এই সময়ে বাড়তি স্বস্তি বয়ে আনবে।”

এই অনলাইন পে এর মাধ্যমে বিআরটিএ তে সেবা নেয়ার ক্ষেতে অনেক ঝামেলা থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে। এতে করে অনেক সময় বেচে যাবে। আশা করা যাচ্ছে এই সেবাটি দ্রুত জনপ্রিয় হবে।

তথ্যসূত্রঃ বিডিনিউজ২৪

প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।



২৯৭ বার পড়া হয়েছে