বিয়ে মানেই কনের সাজ, বরের সাজ, সাজে আরও অনেকে। সাজিয়ে তোলা হয় বর-কনের ঘরবাড়িও। করোনাকালে বিয়ের সব আয়োজন হচ্ছে বাড়িতে। অনুষ্ঠানের জায়গা হিসেবেই সাজানো হচ্ছে বাড়ি। আয়োজন যত সীমিতই হোক না কেন, বাড়িটা হোক নান্দনিক।

কাগজ কেটে কাজ

কাগজের শিকল বা ঝালর দিয়ে সাজাতে পারেন বিয়েবাড়ি। শিকলের জন্য তিনকোনা করে কাগজ কাটতে পারেন, ফিতার মতো করে কেটে একটির মধ্যে আরেকটি ঢুকিয়েও শিকল তৈরি করা যায়। কাগজের ফুল কিংবা বল তৈরি করা যায়, আরও নানা সৃষ্টিশীল নকশা ফুটিয়ে তুলতে পারেন নানা রঙের কাগজে, নানাভাবে।

কাপড় আর উলের ব্যবহার

বাড়িতে কত রকম কাপড়ই তো থাকে। বেনারসি, শিফন, ডোরাকাটা, চেক নকশা বা মানানসই অন্য যেকোনো কাপড় এমনকি গামছাও কাজে লাগানো যায়। কাপড় দিয়ে করতে পারেন শামিয়ানা। দেয়ালে ইংরেজি ইউ অক্ষরের একটু পরিবর্তিত রূপে আটকে দিতে পারেন রং–বেরঙের কাপড়। উল দিয়ে তৈরি করতে পারেন পমপম বল। পমপম বলের চেইনও তৈরি করতে পারেন।বিজ্ঞাপন

প্রকৃতির ছোঁয়া, আলোকিত অন্দর

ছাদে হতে পারে বিয়ের আয়োজন। কিংবা বিয়ের মঞ্চের দুই পাশে থাকতে পারে দৃষ্টিনন্দন গাছ, পেছনে থাকল (ব্যাকগ্রাউন্ড) কাপড়। ল্যাম্পশেড ব্যবহারে ভিন্নতা আনতে পারেন। নিজেরাই বাড়িতে ছোট পরিসরে করতে পারেন আলোকসজ্জা। দেয়ালে ঝোলাতে পারেন মরিচবাতি। ছাদে মঞ্চের সামনে রঙিন আলপনা অাঁকা থাকলে নান্দনিক হয়ে উঠবে। সিঁড়িতেও থাকতে পারে আলপনা।

প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।



৩৮৫ বার পড়া হয়েছে