অল্প খাবার খান: পেটপুরে খাবার খেলে পাকস্থলির অম্ল খাদ্যনালীতে ওঠে আসার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। তাই খেতে বসলে অতিরিক্ত খাওয়ার লোভ সংবরণ করতে হবে। এছাড়া ধীরে ধীরে খেতে হবে, খাবারকে ভালোভাবে চাবাতে হবে ও পাকস্থলিকে খাবার হজমের জন্য সময় দিতে হবে। এই অভ্যাস ওজন কমাতেও সাহায্য করবে। গবেষণায় দেখা গেছে, অতিরিক্ত ওজনে জার্ডের ঝুঁকি বেড়ে যায়।
খাবার খেয়েই ঘুম নয়: অনেকেই খাবার খাওয়ার পরপরই ঘুমিয়ে পড়েন। গবেষণায় দেখা গেছে, যারা খাওয়া মাত্রই ঘুমিয়ে পড়তেন তাদের মধ্যে বুকজ্বালার প্রবণতা বেশি ছিল। খাওয়ার পরপরই শুয়ে থাকলে পাকস্থলির অম্ল সহজেই খাদ্যনালীতে চলে আসতে পারে। তাই বিছানায় যাওয়ার তিন ঘণ্টা আগে খাবার খেয়ে নিন।
বিশ্রাম নিন ও শিথিল থাকুন: মানসিক চাপ ও দুশ্চিন্তা এমনকিছু হরমোন নিঃসরণে উদ্দীপনা যোগায় যা খাদ্যনালীকে জার্ডের উপসর্গের প্রতি বেশি সংবেদনশীল করে। শিথিলায়নের যে পদ্ধতি ভালো লাগে তা চর্চা করুন ও পর্যাপ্ত ঘুমান।গবেষণায় দেখা গেছে, ঘুমের ঘাটতি জার্ডের উপসর্গকে তীব্র করতে পারে।
ফিচার বিজ্ঞাপন
মিশর ভিসা (বিজনেসম্যানদের জন্য)
মালয়শিয়া ভিসা প্রসেসিং (চাকুরীজীবী)
USA Visa (Lawyer)
প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।
কুইক সেল অফার
Online Shopping BD (Facebook Live)৩৫৭ বার পড়া হয়েছে





