ঠিক থাকার পরও ভারতীয় ভিসা পান না অনেকে। সত্যিই কী সব ঠিক ছিল? এমন প্রশ্ন মনে হতেই পারে। কারণ সামান্য কিছু ভুলের কারণে বাতিল হচ্ছে আপনার ভিসার আবেদন।

সেই ভুলগুলো যেন না হয় সে জন্য ফেসবুকে সচেতনমূলক পোস্ট করেছে ভারতীয় ভিসা অ্যাপ্লিকেশন সেন্টার। এক নজরে দেখে নিন ভারতীয় ভিসা আবেদনে যেসব বিষয়ে খেয়াল রাখবেন –

১. ডিজিটাল ছবি ও একটি রঙ্গীন ছবি উভয় ছবিই একই হতে হবে, আবশ্যিক এবং তিন মাসের কম সময়ের মধ্যে তোলা হতে হবে। ভিসা আবেদনের একেবারে ডান দিকের শীর্ষে আঠা দিয়ে আটকাতে হবে (পিনকৃত বা স্ট্যাপল করা না)।

২. সব বাধ্যতামূলক কলাম সতর্কতার সাথে পূরণ করুন। ভুল তথ্য ভিসা আবেদনকে সরাসরি প্রত্যাখ্যানের দিকে নিয়ে যাবে।

৩. ভবিষ্যৎ রেফারেন্সের জন্য ওয়েব ফাইল নম্বর নোট করে রাখুন।

৪. ভিসা আবেদনের একেবারে ডান দিকের শীর্ষে অঙ্কিত বক্সে ও ভিসা আবেদনের শেষের পাতায় স্বাক্ষর করুন।

৫. আপনার আইপি এড্রেস লগ করা থাকবে। কল্পিত/বানোয়াট এন্ট্রি দিবেন না।

৬. বিশেষ দৃষ্টি আকর্ষণ-

(ক) * চিহ্নিত কলাম পূরণ বাধ্যতামূলক।

ফিচার বিজ্ঞাপন

Domain Registration

মূল্য: ১,৫০০ টাকা

USA Visa (Lawyer)

মূল্য: 5,000 Taka

খ) কলাম এ – ব্যক্তিগত বিবরণ: নাম, বংশগত নাম এবং অন্যান্য বর্ণনা পাসপোর্টে উল্লেখিত বিষয়ের সাথে মিল থাকতে হবে।

(গ) কলাম বি – পাসপোর্ট বিবরণ: পাসপোর্ট নং, ইস্যুকৃত স্থান, ইস্যুকৃত তারিখ এবং মেয়াদোত্তীর্ণের তারিখ যেমনটি আপনার বিদ্যমান বৈধ পাসপোর্টে উল্লেখিত, একই হতে হবে।

(ঘ) কলাম সি – আবেদনকারীর যোগাযোগের বিবরণ: বর্তমান ঠিকানা হিসেবে আপনার ইউটিলিটি বিলে যা উল্লেখিত, তার সাথে মিল রেখে হতে হবে। ই-মেইল আইডি ও মোবাইল সঠিক হতে হবে।

(ঙ) কলাম ডি – পারিবারিক বিবরণ: খালি রাখা উচিৎ নয়। পূর্ববর্তী জাতীয়তা উল্লেখ করা বাধ্যতামূলক।

(চ) কলাম ই – ভিসা অনুসন্ধান বিবরণ: আবশ্যিক

(ছ) কলাম এফ – পূর্ববর্তী ভ্রমণ: খালি রাখা উচিৎ নয় (পূর্ববর্তী ভিসার নম্বর এবং ইস্যুর তারিখ উল্লেখযোগ্য)।

(জ) কলাম আই – দু’জন রেফারেন্সের বিবরণ: আসল যোগাযোগের বিবরণ প্রদান করুন।

প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।



১,০০৭ বার পড়া হয়েছে