করোনাকালের এই অনিশ্চিত সময়ে অনেকেরই মন খারাপ থাকে। ক্লান্ত চোখে ভবিষ্যতের অন্বেষণে সবাই ভরসা খুঁজে ফিরেন পরিবারের কাছে। কারণ, দিন শেষে নিশ্চিন্তের আশ্রয় হলো পরিবার আর সেই চিরচেনা বাড়ি। লকডাউনে প্রত্যেকেই বাধ্য দিন-রাত বাড়িতে থাকতে। তাই ঘরের সাজসজ্জাটা হওয়া চাই সুন্দর ও নান্দনিক। যার যতোটুকু সামর্থ্য আছে তার মধ্যেই ঘরকে রাঙিয়ে তুলুন মন ভালো করার রঙে।

কোভিডের এই সময়ে ঘরের রঙ যদি মনের মতো হয় তাহলে মানসিক প্রশান্তিও পাওয়া যায়। আর বর্তমান রঙটা যদি মনের সাথে না যায়, তাহলে নিমেষে পালটে ফেলুন দেয়ালে রঙ সামান্য প্রলেপে। এতে আপনার মনও খুশিতে ভরে ওঠবে। এমনটাই বলছেন বিশেষজ্ঞরা। এক্ষেত্রে পাঁচটি রঙের উল্লেখও করা হয়েছে।

ব্লাশ পিংক: এই রঙটি এমন ঘরে রাখবেন যেখানে আপনার সকাল কাটে। সূর্যের প্রথম আলোর সঙ্গে এই রঙের বন্ধুত্বটা বেশ গাঢ়। এতে দিনের শুরুতেই আপনার মন ভালো হয়ে যাবে। চোখেরও আরাম হবে।

বেগুনি: মনকে শান্ত করতে চাইলে বেগুনি রঙ ব্যবহার করতে পারেন। ড্রয়িং রুমে এই রঙ ব্যবহার করলে খুব ভালো দেখাবে। কারণ যেকোনো আসবাবপত্রের সঙ্গে এই রঙটি খুব ভালো যায়।

পেস্তা সবুজ: পরিবেশের সবুজের সতেজতায় যারা বন্ধুত্ব করতে ভালোবাসেন, তাদের জন্য এই রঙটি আদর্শ। সবুজ এই আভায় মনে হবে যেনো প্রকৃতির মাঝেই রয়েছেন। অতিমারী আবহে অনেকেই ঘরবন্দি। প্রয়োজন ছাড়া বাইরে বের হওয়া বারণ। এমন সময় ঘরের দেয়ালের পেস্তা সবুজ রঙে মন কিছুটা হলেও ভালো থাকবে।

ফিচার বিজ্ঞাপন

Canada Visa for Businessman

মূল্য: 10,000 Taka

ইয়েলো মেলো: হলুদ রঙের সঙ্গে এমনিতেই খুশির আমেজ জড়িয়ে থাকে। আর এই রঙটি ঘরের দেয়ালে লাগালে আনন্দের পরিবেশ বজায় থাকে। সূর্যের আলো ঘরে প্রবেশ করার সঙ্গে সঙ্গে অন্দরমহল আরো উজ্জ্বল হয়ে ওঠে।

অ্যাকোয়া: এই রঙের মধ্যে পানির নীলাভ ছোঁয়া আছে। অন্দরে শান্ত পরিবেশ তো তৈরি করেই, তার পাশাপাশি একটা সতেজ ভাবও বজায় লক্ষ্য করা যায়।

অবশ্য, এই পাঁচটি রঙই যে আপনাকে নিজের ঘরের দেয়ালে ব্যবহার করতে হবে এমন কোনো নির্দিষ্ট নিয়ম নেই। আপনার যে রঙ পছন্দ তাই ব্যবহার করুন, দেখবেন মন ভালো থাকবে।

প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।



২৪৫ বার পড়া হয়েছে