পাঁচ মাস বন্ধ থাকার পর বাংলাদেশের পর্যটকদের কাছে সবচেয়ে জনপ্রিয় কক্সবাজার সৈকত ও সেখানকার অন্যান্য বিনোদন কেন্দ্র সোমবার থেকে খুলে দেয়া হয়েছে। খবর বিবিসি বাংলা।
তবে বিভাগীয় শহরের বাইরে যেসব জেলায় এই রোগের সংক্রমণ বেশি তার মধ্যে কক্সবাজার একটি।
প্রায় চার হাজার সংক্রমিত ব্যক্তি এই জেলায় শনাক্ত হয়েছে। কক্সবাজারের কয়েকটি এলাকাকে রেড জোনও ঘোষণা করা হয়েছিল। বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা জাভেদ আহমেদ বলছিলেন, পর্যটক এবং যারা পর্যটকদের নানা ধরনের সেবা প্রদান করবেন তাদের জন্য কি করণীয় সে বিষয়ে একটি নির্দেশাবলী তৈরি করা হয়েছে। যা বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের ওয়েবসাইটে পাওয়া যাচ্ছে। সেটি খুলে দেখা গেল তাতে মোট ১৩টি অধ্যায় রয়েছে। ট্যুর অপারেটর, ট্র্যাভেল এজেন্ট, হোটেল, রেস্তোঁরা, এয়ারলাইন্স, টুরিস্ট কোচসহ পর্যটনের সাথে জড়িত এরকম নানা পক্ষের জন্য আলাদা নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। যেমন, কোভিড-১৯ মহামারি শুরুর পর থেকে যেসব স্বাস্থ্যবিধি রয়েছে তাছাড়াও পর্যটকদের ভ্রমণে যাওয়ার আগে অনলাইনে বুকিং ও অর্থ পরিশোধ করতে বলা হচ্ছে।
ফিচার বিজ্ঞাপন
Cambodia (Phnom Penh & Siem Reap) 6D/5N
শ্রীলংকা ভিসা (বিজনেসম্যান)
৩০০ফিট ও জিন্দা পার্ক প্রাইভেট ডে লং ট্যুর
বড় দলে ভ্রমণের পরিবর্তে কম সদস্য ও পারিবারিক ভ্রমণকে উৎসাহিত করা হচ্ছে। সেবা গ্রহণের পূর্বে হোটেল, রেস্তোঁরা, স্থানীয় পরিবহণ, গাইড, স্যুভেনির শপ ইত্যাদির কোভিড-১৯ বিষয়ে নিরাপত্তা বিধানের সক্ষমতা রয়েছে কিনা তা যাচাই করে বুকিং দেয়া, হোটেলে অবস্থানকালে বহিরাগত কারোর প্রবেশ নিরুৎসাহিত করা এরকম নানা নির্দেশনা ও পরামর্শ রয়েছে। পর্যটকদের ব্যবহৃত স্বাস্থ্য সুরক্ষা সামগ্রী সঠিকভাবে ফেলা, রেস্তোরাতে পরিবেশন করা বুফে খাবার পরিহার করে বরং তিন ফুট দূরত্বে খাবার টেবিলে বসা ইত্যাদি নানা বিষয় উৎসাহিত করা হয়েছে।
প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।
২৮৯ বার পড়া হয়েছে