কখনও বিধিনিষেধ, কখনও কঠোর বিধিনিষেধ আবার কোনো কোনো সময় কঠোর স্বাস্থ্যবিধি মেনেও গত দেড় বছরে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকানো যায়নি। বরং দিনকে দিন আরও বাড়ছে। বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ, করোনার সংক্রমণ কমাতে হলে জনসমাগম এড়িয়ে চলতে হবে, পাশাপাশি সবাইকে ভ্যাকসিনের আওতায় আনতে হবে। এ পরিপ্রেক্ষিতে এই দুইটি বিষয়ে জোর দিচ্ছে সরকার। স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক জানিয়েছেন, সরকার এ পর্যন্ত ২১ কোটি ডোজ ভ্যাকসিনের সংস্থান করেছে। যা দিয়ে দেশের ৮০ ভাগ মানুষকে ভ্যাকসিনের আওতায় আনা যাবে।
সোমবার (২৬ জুলাই) সচিবালয়ে সাংবাদিকদের কাছে এ বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরেন। স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘ভারতের সিরাম ইনস্টিউটের সঙ্গে তিন কোটি ডোজ অ্যাস্ট্রোজেনকার ভ্যাকসিনের চুক্তি হয়। যার ৭০ লাখ ডোজ এরই মধ্যে চলে এসেছে। চীনের সিনোফার্মের সঙ্গে করা চুক্তি অনুযায়ী দেড় কোটি পাওয়া যাবে। যার একটি অংশ চলে এসেছে। রাশিয়া থেকে আসবে এক কোটি ভ্যাকসিন।’
জাহিদ মালেক বলেন, ‘কোভ্যাক্স ফ্যাসিলিটি থেকেও আমরা ভ্যাকসিন পাচ্ছি। যেমন মর্ডানা, ফাইজার। সেখান থেকে ৬ কোটি ৮০ লাখ ভ্যাকসিন আসবে। এখানে বলতে গেলে সাত কোটি। এছাড়া জনসন অ্যান্ড জনসনের সঙ্গে চুক্তি করা হয়েছে। সেখান থেকে পাওয়া যাবে সাত কোটি। যা আগামী বছর অর্থাৎ ২০২২ সালের এপ্রিল-জুন নাগাদ চলে আসবে। সব মিলিয়ে ২১ কোটি ভ্যাকসিনের ব্যবস্থা হচ্ছে। যা দিয়ে দেশের ৮০ শতাংশ মানুষকে ভ্যাকসিন দেওয়া যাবে।’
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘প্রতি মাসে ১ কোটি মানুষকে ভ্যাকসিন দিতে গেলেও ২১ মাস সময় লেগে যাবে। আমরা এত সময় নেব না। বর্তমানে সরকারের হাতে এক কোটি ভ্যাকসিন রয়েছে। আগামী মাসে আরও দুই কোটি ডোজ পাওয়া যাবে। দ্রুত সময়ে ভ্যাকসিন দিতে চাই আমরা।’
ফিচার বিজ্ঞাপন
মালাওয়শিয়া ও ইন্দোনেশিয়া ৭দিন ৬রাত
Day Long Package
Manila 5D/4N
চুক্তি অনুযায়ী সিনোফার্মার কাছ থেকে দেড় কোটি ডোজ ভ্যাকসিন আগামী তিন মাসের মধ্যে চলে আসার কথা। গত ২৪ জুলাই কোভ্যাক্সের মাধ্যমে অ্যাস্ট্রাজেনেকার ২ লাখ ৪৫ হাজার ডোজ ভ্যাকসিন পৌঁছেছে। ৩ ও ৪ জুলাই ২০ লাখ ডোজ ভ্যাকসিন দেশে এসেছে। চীনের সিনোফার্মা থেকে দুই দফায় উপহার হিসেবে এসেছে ১১ লাখ ভ্যাকসিন।
প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।
কুইক সেল অফার
১২৩০ বর্গফুটের দক্ষিণমুখি ফ্ল্যাট মাত্র ৩৭ লক্ষ টাকায়!১২৩০ বর্গফুটের দক্ষিণমুখি ফ্ল্যাট মা...
১৭০ বার পড়া হয়েছে