মধুর উপকারিতা ও কার্যকারিতা বলে শেষ করবার মতো নয়। এক কথায় বলা যায় সৌন্দর্য চর্চা, রোগ প্রতিরোধ কিংবা ডায়েটের জন্য মধু মধুরতর গুণে গুণান্বিত। কিন্তু বাজারে নকল মধুর ভীড়ে আসল মধু চেনা দায়। আর নকল দিয়ে কী আর আসলের কাজ হয়? তবে নকল মধু চেনার খুব সহজ কিছু উপায় অবশ্য রয়েছে। জেনে নিন।

* আসল মধু ঘন ও অনেক বেশি আঠালো হয়, অপরদিকে নকল মধু হয় পাতলা ও কম আঠালো। তাই হাতের আঙুলে একটু মধু নিয়ে তা ঘন কিনা, বুঝে নিতে পারেন। কম ঘন ও কম আঠালো হলে নিশ্চিত থাকতে পারেন তা নকল।

* এক গ্লাস পানিতে এক চামচ পরিমাণ মধু দিন। তার পর আস্তে আস্তে গ্লাসটি নাড়া দিন। মধু পানির সঙ্গে মিশে গেলে নিশ্চিত হবেন সেটা ভেজাল মধু। আর মধু যদি ছোট পিণ্ডের মতো গ্লাসের পানিতে ছড়িয়ে যায়, তা হলে বুঝবেন সেটি খাঁটি মধু।

* মধু চেনার অন্যতম উপায় হচ্ছে, ফেনা। আসল মধুতে ফেনা হয় না। নকল মধুতে ফেনা হয়। কিছুটা মধু নিয়ে তাতে অল্প পানি ও দুই থেকে তিন ভিনেগার মেশান। যদি ফেনার মতো কিছু তৈরি হয়, তাহলে মধুটি নকল।

* নকল মধু চেনার আরেকটা সহজ উপায় হচ্ছে, নকল মধুতে সহজে আগুনে ধরে না কিন্তু আসল মধুতে দ্রুত আগুন ধরে। একটু তুলো মধুতে ভিজিয়ে ম্যাচ দিয়ে তুলোটিতে আগুন ধরান। যদি দ্রুত আগুন না ধরে তাহলে বুঝবেন মধুটি নকল।

* বেশ কিছুদিন ঘরে রেখে দিলে মধুতে চিনি জমতেই পারে। কিন্তু বয়ামসহ মধু গরম পানিতে কিছুক্ষণ রেখে দেখুন, এই চিনি গলে মধু আবার স্বাভাবিক হয়ে আসবে। কিন্তু নকল মধুর ক্ষেত্রে এটা হবে না।

ফিচার বিজ্ঞাপন

Day Long Package

মূল্য: ৩,০০০ টাকা

কলম্বো ৩দিন ২ রাত

মূল্য: ১৭,৯০০ টাকা

Cambodia (Siem Reap & Angkor Wat) 3D/2N

মূল্য: 19,900 Taka

* এক টুকরো ব্লটিং পেপার নিন, তাতে কয়েক ফোঁটা মধু দিন। যদি কাগজ তা সম্পূর্ণ শুষে নেয়, বুঝবেন মধুটি খাঁটি নয়।

* এক টুকরো সাদা কাপড়ে মধু মাখান। আধ ঘণ্টা রাখুন। তারপর পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। যদি দাগ থেকে যায়, বুঝবেন মধুটি খাঁটি নয়।

Source: risingbd

প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।



৩২১ বার পড়া হয়েছে