বর্তমানে বাংলাদেশে তিন হাজারের বেশি রেল সেতু রয়েছে। যেগুলোর সবই ছোট কিংবা মাঝারী আকারের। পাবনার পাকশীতে পদ্মা নদীর উপর শতাব্দী পুরনো হার্ডিঞ্জ ব্রিজ এখনো পর্যন্ত দেশের সবচেয়ে বড় রেল সেতু। কিন্তু সে রেকর্ড ভাঙতে যাচ্ছে যমুনা নদীর উপরে বঙ্গবন্ধু রেল সেতুটি। গতকাল রবিবার এক ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে সেতুটির ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেছেন, একটা আলাদা (রেল) সেতু হয়ে যাচ্ছে যাতে আমি মনে করি দেশের আভ্যন্তরীণ আর্থ সামাজিক উন্নতি তো হবেই, এবং আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিকভাবেও আমরা আরও সংযুক্ত হতে পারবো।

ট্র্যান্স এশিয়ান রেলওয়ে নেটওয়ার্কের সাথে যুক্ত হতে চায় বাংলাদেশ। এই সেতুটি ভবিষ্যতে সেই সংযোগ তৈরি করতে সহায়তা করবে বলে আশা করা প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী। এই প্রকল্পের সিংহভাগ অর্থায়ন করছে জাপান। এ প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, জাপানের মত বন্ধু যাদের সাথে আছে তাদের আর চিন্তার কিছু নেই।

জানা যায়, বঙ্গবন্ধু রেল সেতুটির কাজ সম্পন্ন করার সময়সীমা ২০২৪ সালে আগস্ট মাসে নির্ধারণ করেছে সরকার। এই প্রকল্পের জন্য ১৬ হাজার ৭০০ কোটি টাকা ব্যয় ধরা হয়েছে। এই খরচের ১২ হাজার কোটি টাকার বেশি জাপান ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন বা জাইকার কাছ থেকে ঋণ হিসেবে পাবে বাংলাদেশ। বাকি অর্থ দেবে বাংলাদেশ সরকার।

ফিচার বিজ্ঞাপন

প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।

কুইক সেল অফার

১২৩০ বর্গফুটের দক্ষিণমুখি ফ্ল্যাট মাত্র ৩৭ লক্ষ টাকায়!

১২৩০ বর্গফুটের দক্ষিণমুখি ফ্ল্যাট মা...



২৪৫ বার পড়া হয়েছে