‘ফ্লাভানল’য়ে ভরপুর খাবার ও পানীয়র তালিকায় আছে চা, আপেল, জাম ইত্যাদি। আর বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই উপাদান রক্তচাপ কমাতে কার্যকর। গবেষণার মাধ্যমে পাওয়া এই তথ্যের বিস্তারিত প্রতিবেদন তুলে ধরা হয় ‘সাইন্টিফিক রিপোর্টস’ শীর্ষক সাময়িকীতে।

যুক্তরাজ্যের ২৫ হাজারেরও বেশি মানুষের ওপর এই গবেষণা চালানো হয়। যেখানে তাদের খাদ্যাভ্যাসের সঙ্গে তুলনা করা হয় তাদের রক্তচাপের। এই গবেষণায় অংশগ্রহণকারীদের ‘ফ্লাভানল’ গ্রহণের মাত্রা পর্যবেক্ষণ করা হয় ‘নিউট্রিশনাল বায়োমার্কার’য়ের সাহায্যে। আর সেগুলো হল- ভোজ্য উৎস থেকে ‘ফ্লাভানল’ কতটুকু গ্রহণ করেছে, বিপাকক্রিয়ায় কিরূপ প্রভাব পড়েছে এবং রক্তে পুষ্টিমান কিরূপ।

‘ফ্লাভানল’ গ্রহণের দিক থেকে সর্বোচ্চ ১০ শতাংশ আর সর্বনিম্ন ১০ শতাংশ অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে রক্তচাপের পার্থক্য পাওয়া যায় দুই এবং চার এমএমএইচজি (মি.লি.মিটার অফ মার্কারি)।

যারা ‘মিউটেরেনিয়ান ডায়েট’ অথবা ‘ডায়েটারি অ্যাপ্রোচ টু স্টপ হাইপারটেনশন’ (ড্যাশ) ডায়েট অনুসরণ করেন, তাদের রক্তচাপে যে পরিবর্তন লক্ষ্য করা যায় তার সঙ্গে তুলনা করা যায় ‘ফ্লাভানল’ সমৃদ্ধ খাবার ও পানীয় থেকে হওয়া রক্তচাপ কমার মাত্রা।

এই বিষয়ে হওয়া আগের গবেষণাগুলো অধিকাংশই অংশগ্রহণকারীদের জানানো তথ্যের ওপর অনেকাংশে নির্ভরশীল ছিল। তবে এই গবেষণা প্রথম নির্দিষ্ট জৈবসক্রিয় উপাদান আর স্বাস্থ্যের ওপর তার প্রভাব পর্যবেক্ষণ করেছে উদ্দেশ্যমূলকভাবে।

ফিচার বিজ্ঞাপন

Email Marketing

মূল্য: ৫,০০০ টাকা

Australia Visa for Businessman

মূল্য: 20,000 Taka

গবেষণার প্রধান, যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অফ রিডিং’য়ের অধ্যাপক গানথার কুনলে বলেন, “আমাদের গবেষণায় ‘ফ্লাভানল’ আর রক্তচাপ কমানোর মধ্যে একটি বিজ্ঞানভিত্তিক ইতিবাচক সম্পর্ক খুঁজে পাওয়ায় আমরা বেশ আনন্দিত।”

এর আগে ‘ফ্লাভানল’য়ের এই ‍উপকারী দিক সম্পর্কিত গবেষণার তথ্যের স্বপক্ষে প্রমাণ দিয়েছে নতুন গবেষণাটি। দৈনন্দিন খাদ্যাভ্যাসে ‘ফ্লাভানল’ যোগ করার আদর্শ খাবারগুলো হল- চা, কোকোয়া, ডার্ক চকলেট, আপেল আর জামজাতীয় ফল।

যাদের রক্তচাপ অতিরিক্ত বেশি, তাদের জন্য উপাদানটি বেশি উপকার, দাবি গবেষকদের। তাই সাধারণ মানুষ ‘ফ্লাভানল’ গ্রহণের মাত্রা যত বাড়াবে, তাদের হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা ততই কমবে।

প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।

কুইক সেল অফার

Online Shopping BD (Facebook Live)



৩৩০ বার পড়া হয়েছে