রাজধানীর মূল সড়কে না চললেও স্থানীয় সড়কগুলোতে বেশ বেপরোয়া ভাবেই চলছে ব্যাটারি চালিত রিক্সা। ২০১৭ সালে রাজধানীতে ব্যাটারিচালিত রিক্সা বন্ধে হাইকোর্টের নির্দেশনা থাকলেও তা উপেক্ষা করে বিভিন্ন অলিতে-গলিতে এখনো চলছে এই ব্যাটারিচালিত রিক্সা। যার ফলে যানজট ও লোডশেডিংয়ের পাশাপাশি ছোট-বড় দুর্ঘটনাও ঘটছে অহরহ। স্থানীয় রিক্সা মালিকদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, অলিতে-গলিতে চলাচল থাকলেও শুধু ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনেই এই ধরণের রিক্সার সংখ্যা লাখের বেশি। আর রাজধানী জুড়ে এ ধরণের ব্যাটারি চালিত রিক্সার সংখ্যা দুই লাখেরও বেশি।
চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের সঙ্গে তাল মিলিয়ে এগিয়ে যাওয়া বাংলাদেশে যন্ত্রের প্রতি নির্ভরযোগ্যতা বেড়েছে। কিন্তু টমটম বা পঙ্খিরাজ নামে পরিচিত এ ধরণের অটোরিক্সা মানুষের জীবনকে সহজ করার বদলে কোন কোন ক্ষেত্রে আরো জটিল সমস্যার সৃষ্টি করছে। নিয়ন্ত্রণহীন গতি এবং চালকদের বেপরোয়া আচরণ এবং হর্নের মাধ্যমে শব্দ দূষণের কারণে বেশ সমালোচিত এই যানবাহনের কদর বেড়েছে দ্রুতযান ও ভাড়া কম হবার কারণে।
আদালতের নিষেধাজ্ঞা থাকলেও স্থানীয় ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক নেতাকর্মী ও আইন প্রয়োগকারী সংস্থার ছত্র ছায়ায় রাজধানীতে এখনো চলমান এই রিক্সাগুলোর নিয়ন্ত্রণ ‘মহাজনদের’ হাতে। এই সকল রিক্সাগুলো ব্যাটারি চালিত হওয়ায়, এতে বৈদ্যুতিক খরচ বাবদ মাস প্রতি গুনতে হয় ১৫০০-২০০০ টাকা। আর এই সকল বৈদ্যুতিক লাইন অবৈধ হওয়ায় লোডশেডিংয়ে ভুগতে হয় নিয়মিত বিদ্যুৎ বিল প্রদান করা গ্রাহকদের।
ফিচার বিজ্ঞাপন
শ্রীলংকা ভিসা (বিজনেসম্যান)
Kathmandu-Pokhara 5D/4N
ব্যাংকক-ফুকেট-ফিফি আইল্যান্ড-সাফারি ওয়ার্ল্ড ৬দিন ৫ রাত
প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।
কুইক সেল অফার
Online Shopping BD (Facebook Live)২৪৬ বার পড়া হয়েছে