করোনা ভাইরাসের সংক্রামণ রোধে রবিবার থেকে রাজধানীতে প্রবেশ ও বের হওয়া নিয়ন্ত্রণ করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। রবিবার থেকে রাজধানীতে প্রবেশ ও বাহির পথে নিরাপত্তাচৌকি (চেকপোস্ট) ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। একান্ত জরুরি প্রয়োজন ছাড়া রাজধানীতে প্রবেশ বা ঢাকা শহর থেকে বাহিরে যেতে না পারেন সেজন্য এ ব্যবস্থা নিয়েছে ডিএমপি। মহাসড়কগুলোতেও টহল ও চেক পোস্ট বসানো হয়েছে। ঈদে গ্রামমুখী মানুষের স্রোত থামানো ও করোনার বিস্তার রোধে ডিএমপি এই পদক্ষেপ নিয়েছেন।
ডিএমপির উপ-কমিশনার (মিডিয়া) মাসুদুর রহমান জানান, জরুরি সেবা ও পণ্য সরবরাহ কাজে নিয়োজিত যানবাহনসমূহ এই নিয়ন্ত্রণের আওতামুক্ত থাকবে। যথোপযুক্ত কারণ ছাড়া কোনো ব্যক্তি যানবাহন নিয়ে শহরের বাইরে যেতে চাইলে বা প্রবেশ করতে চাইলে তাদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এই নিয়ন্ত্রিত চলাচলের ক্ষেত্রে নগরবাসীর সর্বাত্মক সহযোগিতা চেয়েছে ডিএমপি।
এর আগে গত ২৬ মার্চ রাজধানী ঢাকাসহ সারাদেশের গণপরিবহন বন্ধ করে সরকার। কয়েক দফায় মেয়াদ বাড়িয়ে আগামী ৩০ মে পর্যন্ত গণপরিবহন বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আগামী ৩০ মে পর্যন্ত সাধারণ ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। কয়েকদিন আগে জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন জানান, ঈদের আগে চারদিন ও ঈদের পর দুই দিনসহ মোট সাত দিন জরুরি সেবা ছাড়া কোনো যানবাহন রাস্তায় চলবে না। যে যেখানে আছেন, সেখান থেকেই ঈদ করতে হবে।
ফিচার বিজ্ঞাপন
Moscow & St.Petersburg 6D/5N
Ho chi minh -Hanoi – Halong Cruise 5D/4N
Email Marketing
গত ১৪ মে সড়ক পরিবহন ও সেতু বিভাগের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ‘জরুরি পরিষেবা যেমন-বিদ্যুৎ, পানি, গ্যাস ও অন্যান্য জ্বালানি, ফায়ার সার্ভিস, বন্দরগুলোর কার্যক্রম (স্থলবন্দর, নদীবন্দর ও সমুদ্রবন্দর), পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম, টেলিফোন ও ইন্টারনেট, ডাকসেবা ও সংশ্লিষ্ট কাজ, খাদ্যদ্রব্য, কাঁচাবাজার, সড়ক ও নৌপথে সবধরনের পণ্য, রাষ্ট্রীয় প্রকল্পের পণ্য, ওষুধ, ওষুধশিল্প, চিকিৎসাসেবা ও চিকিৎসা বিষয়ক সামগ্রী পরিবহন, শিশুখাদ্য, ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়া (সংবাদপত্র), ত্রাণ, কৃষিপণ্য, শিল্পপণ্য, সার, বীজ, কীটনাশক, পশুখাদ্য, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ খাতের উৎপাদিত পণ্য, দুগ্ধ ও দুগ্ধজাত পণ্য এবং জীবনধারণের মৌলিক পণ্য উৎপাদন পরিবহন নিষেধাজ্ঞার আওতামুক্ত থাকবে।’ পণ্যবাহী যানবাহনে যাত্রী পরিবহন করা যাবে না।
প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।
৪০৫ বার পড়া হয়েছে





