রান্নাকে যতটা কঠিন মনে হয়, ততটা কঠিন কিন্তু নয়। অনেকে ভয় থেকে বা অতিরিক্ত কৌতুহল থেকে রান্নায় তাল-গোল পাকিয়ে ফেলে! কিন্তু সহজভাবে নিলে যেকোনো রান্নাই হবে ঝামেলাহীন। আর বিরক্তি নিয়ে নয়, যেকোনো কাজই ভালোবেসে করতে হয়। আন্তরিকতা আর ভালোবাসা দিয়ে কাজ করলে তা সুন্দর হবেই।

ফুলকপি দেখতে সুন্দর, খেতেও সুস্বাদু। কিন্তু রান্না করতে গিয়ে এটি অনেক সময় গলে যায়। যার কারণে স্বাদ ও সৌন্দর্য দুটিই নষ্ট হয়। তাই ফুলকপি সেদ্ধ করার সময় হাফ চা চামচ টকদই বা দুধ দিয়ে দিলে কপি গলে যাবে না।

বাঁধাকপি খেতে ভালো, আমাদের শরীরের জন্য উপকারীও। কিন্তু এটি খেলে গ্যাস হয় অনেক সময়। তাই বাঁধাকপি সবসময় অল্প ভাপিয়ে নিয়ে খান।

চালের পাত্রে শুকনো মরিচ আর গোলমরিচ দিয়ে রাখুন। দেখবেন দীর্ঘদিন পোকা ধরবে না। চাল কালো হয়েও যাবে না।

পেঁয়াজ কাটার আগে বেশ খানিকক্ষণ ভিজিয়ে রাখুন। তাহলে আর পেঁয়াজের ঝাঁঝে চোখ দিয়ে পানি পড়বে না।

ফ্রিজের দরজায় কখনো দুধের বোতল রাখবেন না। সবসময় তাকে রাখুন। কারণ দরজা খুললেই তাপমাত্রার বেশ হেরফের হয়। এতে দুধ নষ্ট হয়ে যেতে পারে।

প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।



৩০০ বার পড়া হয়েছে