আগামী ২০ অক্টোবর লিখিত ও এমসিকিউ পদ্ধতিতে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। এবার ভর্তি পরীক্ষায় দ্বিতীয়বার অংশগ্রহণের সুযোগ না থাকাসহ ভর্তি পরীক্ষা ফি, পরীক্ষা ও প্রশ্নের ধরণসহ বেশ কয়টি পরিবর্তন এনেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
বুধবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয় সিনেট ভবনে ভর্তি কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় বলে নিশ্চিত করেছেন উপ-উপাচার্য অধ্যাপক আনন্দ কুমার সাহা। এবারের ভর্তি পরীক্ষায় আসন সংখ্যা ৪ হাজার ১৫১টি।
সভা সূত্রে জানা যায়, ২০১৯-২০ সেশনের ভর্তি পরীক্ষা ২০, ২১ ও ২২ অক্টোবর অনুষ্ঠিত হবে। তবে পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করার জন্য ৫৫ টাকা ফি দিয়ে প্রাথমিকভাবে ৩ সেপ্টেম্বর দুপুর ১২টা থেকে ১২ সেপ্টেম্বর রাত ১২টা পর্যন্ত অনলাইনে আবেদন করতে হবে। আবেদনকৃত শিক্ষার্থীর ভিতর থেকে যোগ্যতার বিবেচনায় প্রতি ইউনিটে ৩২ হাজার শিক্ষার্থী চুড়ান্ত ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারবে। প্রাথমিক ভাবে নির্বাচিত হলে ১৭ সেপ্টেম্বর থেকে ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে প্রতি ইউনিটে ১৯৮০টাকা ফি দিয়ে চূড়ান্ত আবেদন করতে হবে। তবে ভর্তিচ্ছুরা শুধু একটি ইউনিটেই আবেদন করতে পারবে। একই সাথে ২০১৯-২০ ভর্তি পরীক্ষায় দ্বিতীয়বার কোনো শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করতে পারবে না। অর্থাৎ ২০১৮ সালে এইচএসসি পরীক্ষায় পাশ করা শিক্ষার্থীরা পরীক্ষার জন্য আবেদন করতে পারবে না।
একই সঙ্গে প্রশ্নপত্রে ৬০ নম্বর এমসিকিউ এবং ৪০ নম্বর লিখিত যোগ করা হয়েছে। সংক্ষিপ্ত লিখিত প্রশ্ন হবে ২০টি, প্রতি প্রশ্নের মান ২ নম্বর। এমসিকিউ পরীক্ষার সময় ৫০ মিনিট এবং লিখিত পরীক্ষার জন্য ৪০ মিনিট সময় পাবেন শিক্ষার্থীরা। পরীক্ষা সকাল ৯টা থেকে পৌনে ১১টা এবং ১২টা থেকে পৌনে ২টা পর্যন্ত দুই শিফটে চলবে।
ভর্তি পরীক্ষায় ‘এ’ ইউনিট মানবিক শাখায় এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষায় চতুর্থ বিষয়সহ ন্যূনতম জিপিএ ৩.০০ সহ জিপিএ ৭.০০ থাকতে হবে, ‘বি’ ইউনিটে বাণিজ্য শাখায় চতুর্থ বিষয়সহ ন্যূনতম জিপিএ ৩.৫০সহ জিপিএ ৭.৫০ থাকতে হবে এবং ‘সি’ ইউনিটে বিজ্ঞান শাখায় চতুর্থ বিষয়সহ ন্যূনতম জিপিএ ৩.৫০ সহ জিপিএ ৮.০০ থাকতে হবে।
ফিচার বিজ্ঞাপন
ইস্তানবুল, কাপাডোসিয়া ও আন্টালিয়া ৮দিন ৭রাত
শেনজেন ভিসা প্রসেসিং (চাকুরীজীবী)
ইস্তানবুল ৪দিন ৩ রাত
‘এ’ ইউনিটের অধীনে কলা অনুষদ, সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ, আইন অনুষদ, শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউট ও চারুকলা অনুষদের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ‘বি’ ইউনিটের অধীনে ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদ, ব্যবসায় প্রশাসন ইনস্টিটিউটের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ‘সি’ ইউনিটের অধীনে বিজ্ঞান অনুষদ, জীব ও ভূবিজ্ঞান অনুষদ, কৃষি অনুষদ এবং প্রকৌশল অনুষদের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
উল্লেখ্য, এবারের পরীক্ষায় কোটা পদ্ধতি থাকছে। ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী ও শারীরিক প্রতিবন্ধীদের জন্য ৫০টি করে আসন (প্রতি বিভাগে ২টির বেশি নয়) বরাদ্দ রাখা হয়েছে। প্রতি বিভাগে মুক্তিযোদ্ধা পুত্র/কন্যা, নাতি/নাতনীদের জন্য ৫% এবং রাবিতে কর্মরত শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারীর পুত্র/কন্যাদের জন্য ৫% আসন বরাদ্দ রাখা হবে। শারীরিক শিক্ষা ও ক্রীড়া বিজ্ঞান বিভাগের ২০% আসন বিকেএসপি কোটায় প্রদান করা হবে।
প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।
কুইক সেল অফার
শক্তিশালী ইলেকট্রিক গ্রাইন্ডারের দাম জেনে নিন৯১২ বার পড়া হয়েছে





