গণ্ডির মধ্যে অত্যাধুনিক সুযোগ সুবিধাসমৃদ্ধ আবাসন এখন আর স্বপ্ন নয়। বিলাসবহুল সেই আবাসনের মালিক হয়ে নিরাপদ ও বিনিয়োগের যথার্থ মুনাফার সুফলও মিলবে। এক কথায় বলা যায়, স্বপ্ন ও সাধ্যের মেলবন্ধন। রূপায়ণ সিটি উত্তরা, দেশের প্রথম ‘প্রিমিয়াম মেগা গেটেড কমিউনিটি’, এমনই একটি জায়গা। বিনিয়োগকারীরা সবসময় বিনিয়োগ অর্থ ফেরত পেতে উদগ্রীব থাকেন। রূপায়ণ সিটি উত্তরায় এক্ষেত্রে হতে পারে বিনিয়োগের সঠিক জায়গা।

ঢাকার পরিসর বাড়ছে। সম্প্রসারিত অংশে রূপায়ণ সিটি উত্তরার অবস্থান  হওয়ায় আবাসনটি সবচেয়ে লাভজনক, শান্তিপূর্ণ জীবনযাত্রা ও সর্বোচ্চ বিনিয়োগের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে দাঁড়িয়েছে। রূপায়ণ সিটি উত্তরা গড়ে উঠেছে ১৩৪  বিঘা জমিতে। এর ৬৩ শতাংশ জায়গাই ফাঁকা। বিশুদ্ধ অক্সিজেনের জোগানেই এ ব্যবস্থা। আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, মেট্রো রেল ও বাস র‌্যাপিড ট্রানজিটের (বিআরটি) মতো নানা অবকাঠামো সংলগ্ন হওয়ায় রূপায়ণ সিটি উত্তরা হয়ে উঠেছে বিনিয়োগকারীদের স্বর্গরাজ্য। ভবিষ্যৎ ঢাকার প্রাণকেন্দ্রের ওয়ান্ডারল্যান্ড বলা যায় এই গেটেড কমিউনিটিকে।

কমিউনিটি ক্লাব, মসজিদ, খেলার মাঠ, স্কুল, সাড়ে ৬ কিলোমিটার  জগিং ট্র্যাক ও গাড়ি চলাচলের পৃথক রাস্তা- সবই মিলছে একই গেটের মধ্যে।  রূপায়ণ সিটি উত্তরার প্রিমিয়াম মানের অ্যাপার্টমেন্ট, স্কাই ভিলা, পেন্থহাউজ, বিপণন কেন্দ্র, অফিস স্পেস, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে বসবাস ও বিনিয়োগের জন্য উপযুক্ত মনে করেন আবাসনের মালিক ও বিনিয়োগকারী- দুই পক্ষই। এই প্রিমিয়াম মেগা গেটেড কমিউনিটি ইতোমধ্যেই বিনিয়োগকারীদের মধ্যে চাহিদা তৈরিতে সক্ষম হয়েছে।

রূপায়ণ গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান মাহীর আলী খাঁন রাতুল বলেন, বিনিয়োগ ও বসবাসের জন্য রূপায়ণ সিটি উত্তরাকে বেছে নেওয়ার অনেক কারণ রয়েছে। প্রাচীর দিয়ে ঘেরা এ কমিউনিটি নিরাপদ জীবনযাপনের সর্বোচ্চ নিশ্চয়তা দেয়। বিশেষ করে শিশুদের জন্য রূপায়ণ সিটি উত্তরা আদর্শ যায়গা। খোলা জায়গা থাকায় শিশুরা খেলাধূলা করে বেড়ে উঠতে পারে। তাদের মানসিক বিকাশে ভূমিকা রাখতে পারে খোলামেলা পরিবেশ। আর এমন পরিবেশে সৃজনশীলতাও বাড়ে।

রূপায়ণ সিটি উত্তরায় আগ্রহী হচ্ছেন অনেক পেশাদার, বিশিষ্ট ব্যক্তিরা। তাই এখানকার বাসিন্দাদের পেশাদার, বিশিষ্ট ব্যক্তিদের সাহচর্যে আসার সুযোগ রয়েছে বলে জানান মাহীর আলী খান। এটা বাড়তি পাওনা। রূপায়ণ সিটি উত্তরাই এখন দেশের প্রথম এবং একমাত্র প্রিমিয়াম মেগা গেটেড কমিউনিটি। রূপায়ণ গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যানের ভাষ্য অনুযায়ী, করোনা ভাইরাস মহামারির পর মানুষের এ ধরনের গেটেড কমিউনিটিতেত আগ্রহ বাড়ছে। যেখানে তারা ওয়ান স্টপ সার্ভিস পাবেন। অর্থাৎ, গণ্ডির মধ্যেই বিলাসী জীপনযাপনের অত্যাধুনিক সব সুযোগ-সুবিধা। তিনি আরও জানান, এছাড়াও আমরা আকর্ষণীয় বিনিয়োগ অফার দিচ্ছি। এতে বিনিয়োগকারীরা এখানে বিনিয়োগের সুফল ভোগ করতে পারবেন। বিনিয়োগকারীরা রূপায়ণ সিটি উত্তরায় রিটেইল, অফিস, ডে-কেয়ার সেন্টার, রেস্তোরাঁ, অ্যাপার্টমেন্ট, স্কাই ভিলা, স্টোর, শো-রুম, সিনেপ্লেক্স, ফুড-কোর্ট, সার্ভিস অ্যাপার্টমেন্ট ও বিলাসবহুল হোটেল থেকে শুরু করে বহুমুখী পোর্টফোলিওতে স্বতন্ত্র বা অংশীদারিত্বের মাধ্যমে বিনিয়োগ করতে পারেন। মাহীর আলী খাঁন রাতুল আরও বলেন, জীনযাপনের সব সমস্যার সমাধান ও বিনিয়োগ অফার সঙ্গে নিয়ে রূপায়ণ সিটি উত্তরা এখন সর্ববৃহৎ প্রিমিয়াম গেটেড কমিউনিটি। এটিকে আবাসন খাতে বিনিয়োগের জন্য আইকনিক প্রকল্প হিসেবে দেখতে হবে।

ফিচার বিজ্ঞাপন

কুনমিং ৪ দিন ৩ রাত

মূল্য: ৪২,৯০০ টাকা

Maldives (Paradise Island-Water Vila & Hulhumale) 4D/3N

মূল্য: ৬৯,৯০০ টাকা

নগরায়ণের ধাঁচ বদলেছে। মন্ত্রী, আইনজীবি, কূটনীতিক, সরকারের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা, ব্যবসায়ী, শিক্ষকের মতো শিক্ষিত মানুষ নিশ্চিত বাসস্থান হিসেবে বেছে নিচ্ছে উত্তরা ও পূর্বাচলের মতো অভিজাত এলাকা। এ অবস্থায় শহর ক্রমেই  উত্তরের দিকে সরে যাচ্ছে বলা যায়। তাই অন্য কোনো ক্ষেত্রের চেয়ে রূপায়ণ সিটি উত্তরায় বিনিয়োগ করলে আগামী চার বছরের মধ্যেই ভালো মুনাফা পেতে পারেন বিনিয়োগকারীরা। স্কুল, কলেজ, ব্যাংক, সরকারি কার্যালয়, বিশ^বিদ্যালয়, বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানের মতো অনেক অবকাঠামোর জন্যই আকর্ষণীয় স্থান হয়ে উঠেছে রাজধানীর উত্তর দিক। এই অভিজাত এলাকা শুধু বসবাসের জন্য নয়, প্রপার্টিতে বিনিয়োগের জন্যও আদর্শ হয়ে উঠেছে, যোগ করেন রূপায়ণ গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান।

র‌্যাংগস প্রপার্টিজ, শান্তা হোল্ডিংস, আমিন মোহাম্মদ গ্রুপ, অ্যাসেট ডেভেলপমেন্ট, বিল্ডিং টেকনোলজি অ্যান্ড আইডিয়াস, সুবাস্তু প্রপার্টিজ, অ্যাসুরেন্স ডেভেলপমেন্টসহ আবাসন খাতের অনেক বড় প্রতিষ্ঠানই ঢাকার উত্তরে তাদের প্রকল্পের পরিসর বাড়াচ্ছে। ক্যাপিটাল অ্যাপ্রিসিয়েশন, রেন্টাল রিটার্ন ও মূলধনকে মুদ্রাস্ফীতির সঙ্গে সময়ন্বয় করতে মানুষ কষ্টার্জিত অর্থ বিনিয়োগের জন্য প্রপার্টিকেই বেছে নেয়, জানান  ভাইস চেয়ারম্যান। আবাসন খাতে মানুষ কেন তাদের অর্থ বিনিয়োগ করবে এমন প্রশ্নে জবাবে তিনি বলেন,  করোনাভাইরাসের কারণে এখন কঠিন সময় অতিক্রম করছে বিশ্ব। এ পরিস্থিতিতে বিশ্বব্যাপী রিয়েল এস্টেটই শুধু স্থিতিশীল ও আগের চেয়ে বেশি ফলপ্রসূ। মানুষ বিনিয়োগকৃত অর্থ ফেরত নিশ্চিতে বিনিয়োগে বহুমুখিতা আনবে। লকডাউনের কারণে কাঁচামালের ঘাটতি তৈরি হওয়ায় ব্যবসা পরিচালনা চ্যালেঞ্জিং হয়ে দাঁড়াবে। করোনা মোকাবিলায় প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করেছে বিশ্বের প্রায় সব দেশ। এসব সুবিধা পাবেন না প্রবাসীরা। তাই অনেক প্রবাসী বাংলাদেশি এ মুহূর্তে দেশে ফেরার পরিকল্পনা করছেন। এ অবস্থায় আগামী দিনগুলোয় প্রপার্টি মার্কেটে বিনিয়োগ বাড়বে বলেই আশা করছি।

প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।



২৮৩ বার পড়া হয়েছে