রেলপথমন্ত্রী মো. নূরুল ইসলাম বলেছেন, পদ্মা সেতুর রেলসংযোগ প্রকল্পের ফরিদপুরের ভাঙ্গা থেকে মুন্সিগঞ্জের মাওয়া পর্যন্ত ৭১ শতাংশ ও ঢাকা থেকে মাওয়া পর্যন্ত ৪০ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। আগামী বছরের ১৬ ডিসেম্বর ঢাকা থেকে ভাঙ্গা পর্যন্ত ট্রেন চলাচল শুরু হবে।

মঙ্গলবার দুপুর সোয়া ১২টায় মুন্সিগঞ্জ প্রান্তের লৌহজংয়ের কাজীরপাগলা থেকে পদ্মা সেতু পর্যন্ত সেতুর রেলসংযোগ প্রকল্পের নির্মাণকাজের অগ্রগতি পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন রেলপথমন্ত্রী।

রেলমন্ত্রী নূরুল ইসলাম বলেন, ‘পদ্মা সেতুতে সড়ক নির্মাণ, বিদ্যুৎ ও গ্যাস–সংযোগ এবং ওয়াকওয়ে নির্মাণের জন্য মার্চের আগে রেলপথের কাজ শুরুর অনুমতি দিতে চাচ্ছে না সেতু কর্তৃপক্ষ। রেলপথের কাজ শেষ করতে সময় লাগবে ৬ মাস। ফলে জুনের মধ্যে কাজ শেষ করা সম্ভব হবে না। তাই সেতুর সড়ক ও রেলপথ একসঙ্গে উদ্বোধন করা নিয়ে কিছুটা সংশয় তৈরি হয়েছে। তবে আমরা চেষ্টা করছি, সেতু কর্তৃপক্ষকে রাজি করাতে। যেন দুটি কাজ একসঙ্গেই শেষ করা যায়। সড়ক চালু হয়ে গেলে রেলপথ নির্মাণ করা কষ্টকর হবে। সেতুতে যান চলাচল শুর করলে যে কম্পন হবে, তাতে রেলপথের ঢালাইয়ের কাজে জটিলতা হবে।’

সেতু এলাকায় পরিদর্শনের সময় রেলমন্ত্রী নূরুল ইসলামের সঙ্গে মুন্সিগঞ্জ অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (শ্রীনগর সার্কেল) মো. আসাদুজ্জামান, লৌহজং উপজেলা নিবার্হী কর্মকর্তা আবদুল আউয়াল, পদ্মা  সেতুর নিবার্হী প্রকৌশলী দেওয়ান আবদুল কাদের প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

ফিচার বিজ্ঞাপন

Canada Visa for Businessman

মূল্য: 10,000 Taka

সরবাটা ঘি ২৫০ গ্রাম

মূল্য: ৩৩০ টাকা

Cairo-Alexandria-Aswan & Luxor 8D/7N

মূল্য: 91,900 Taka

পদ্মা সেতু দ্বিতলবিশিষ্ট। এর ভেতর দিয়ে যাবে ট্রেন। ওপরে চলবে যানবাহন। পদ্মা সেতু প্রকল্পের অধীনে যান চলাচল ও রেললাইন নির্মাণ হচ্ছে। আর দুই পাড়ের সঙ্গে রেলসংযোগ করছে রেলপথ মন্ত্রণালয়। ঢাকা থেকে কেরানীগঞ্জ ও পদ্মা সেতু হয়ে যশোর পর্যন্ত ১৭২ কিলোমিটার রেলপথ নির্মাণ প্রকল্প নেওয়া হয়েছে। এর নাম দেওয়া হয়েছে পদ্মা সেতু রেলসংযোগ প্রকল্প। প্রকল্পের সার্বিক অগ্রগতি ৪৩ দশমিক ৫০ শতাংশ। এই পথে ২০টি স্টেশন থাকবে।

প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।



২৪০ বার পড়া হয়েছে