কাঁচাবাজারসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের বাজারের যেন লাগাম টানাই যাচ্ছে না। ইতিমধ্যে বাজারে শীতের সবজির দেখা মিললেও বাজারমূল্য চলছে সেই আগের মতোই। মাস দুয়েক আগের সেই অস্বাভাবিক বর্ধিত মূল্য এখনও বহাল রয়েছে। গত দুই মাস আগে পেঁয়াজের দাম যে বেড়েছে তার লাগাম টানা যায়নি। সরকার নানা উদ্যোগ নিলেও তা কাজে আসেনি। খুচরা বাজারে পেঁয়াজের এখনও ৯৫ টাকা কেজি। এই দাম বাড়ার আগে প্রতি কেজি বিক্রি হয়েছে ৪০ টাকায়।

রাজধানীর বাজারে ইতিমধ্যে শীতের সবজি সরবরাহ শুরু হয়েছে। কিন্তু দামে লাগাম আসেনি। ছোট ছোট ফুলকপি ও বাঁধাকপির দাম প্রতিটি ৩০ থেকে ৫০ টাকা চাইছেন বিক্রেতারা। আর শিমের কেজি সেই আগের দামেই চলছে। কেজিপ্রতি ১২০ থেকে ১৪০ টাকা।

রাজধানীর বিভিন্ন সবজি বাজার পর্যালোচলা করে দেখা গেছে, নতুন আলু কেজি প্রতি ১২০ থেকে ১৪০ টাকা, বেগুন, গাজর, মুলা ও বরবটির কেজি বিক্রি হচ্ছে ৭০ থেকে ১০০ টাকা। কাঁকরোল, চিচিঙ্গা, শসা, ঝিঙে, ঢেঁড়স ও পটোলের দামও কম নয়, কেজি ৬০ থেকে ৮০ টাকা। প্রতি আড়াইশ’ গ্রাম কাঁচা মরিচের দাম ৪০ থেকে ৫০ টাকা। পর্যাপ্ত সরবরাহের পরও রাজধানীর খুচরা বাজারে একাধিক সবজি কেজিতে ১০০ টাকার ওপরে বিক্রি হচ্ছে। ফলে এসব নিত্যপণ্য ক্রয়ে ভোক্তার নাভিশ্বাস বাড়ছে।

ফিচার বিজ্ঞাপন

ব্রুনাই ভিসা

মূল্য: ৫,০০০ টাকা

অস্থিরতা রয়েছে ময়দার বাজারেও। সপ্তাহের ব্যবধানে ময়দার দাম কেজিতে ৩ টাকা বেড়েছে। ভোজ্যতেলের মধ্যে খোলা সয়াবিন ও পাম অয়েল দুই মাসের ব্যবধানে প্রতি লিটারে সর্বোচ্চ ১০ টাকা বেড়েছে। তাছাড়া ডাল, দারুচিনি, ধনেপাতা ও তেজপাতা বাড়তি দরে বিক্রি হচ্ছে। ফলে এসব খাদ্যপণ্য কিনতে চরম হিমশিম খাচ্ছেন সাধারণ ভোক্তারা।

প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।



২৬০ বার পড়া হয়েছে