অন্য সময়ের চেয়ে শীতকালে শিশুর গোসলের সময় বাড়তি সতর্কতা অবলম্বন করা লাগে। নিয়ম মেনে গোসল না করালে শিশু অসুস্থ হয়ে যেতে পারে। দেখা দিতে পারে জ্বর, সর্দি-কাশি ও ঠাণ্ডার সমস্যা। 

যা করবেন-

১. শিশুকে গোসল করানোর আগে তোয়ালে, শ্যাম্পু, শাওয়ার জেল, ময়েশ্চারাইজার, জামাকাপড়, ডায়াপার ইত্যাদি হাতের কাছে রাখুন। পানি ১২০ ফারেনহাইট বা তার চেয়ে কম গরম হওয়া উচিত।

২. গোসলের সময় শিশুকে কখনও একা রাখবেন না। কারণ পানির গভীরতা শিশুর জন্য বিপজ্জনক হতে পারে। তাই সবসময় শিশুর কাছে থাকুন। 

৩. গোসলের জন্য ছোট গামলা ব্যবহার করুন। প্রথমে ঠাণ্ডা পানি ভরে তার পর পরিমাণমতো গরম পানি মিশিয়ে নিন। গোসল করানোর আগে আপনার কনুই দিয়ে পানির তাপমাত্রা পরীক্ষা করুন। 

ফিচার বিজ্ঞাপন

দুবাই ও মিশর ৭দিন ৬ রাত

মূল্য: ৩৯,৯০০ টাকা

Email Marketing

মূল্য: ৫,০০০ টাকা

USA Visa (Private Job Holder)

মূল্য: 5,000 Taka

৪. শিশুর মাথা ঢেকে রাখুন। গোসল শেষে তোয়ালে দিয়ে শিশুর গা-হাত-পা মুছে দিন। এর পর পরিষ্কার শুকনো তোয়ালে দিয়ে আপনার শিশুর মাথাটি ঢেকে দিন। মাথা ঢাকা দেয়া গুরুত্বপূর্ণ। কারণ এই সময় তাদের মাথায় চুল কম থাকে, ফলে দ্রুত ঠাণ্ডা লাগতে পারে। 

৫. শিশুর বয়স যদি তিন মাসের কম হয়, তা হলে আপনি একদিন পর পর তাকে গোসল করাতে পারেন। গামলায় খুব বেশি পানি ভরে বা শিশুর ওপর বেশি করে পানি ঢেলে গোসল করাবেন না। এতে শিশুর দম বন্ধ হয়ে যেতে পারে।

৬. শিশুর নাকের ভেতর কিছু ঢুকিয়ে পরিষ্কার করবেন না। এতে ক্ষতি হতে পারে। যত্নের সঙ্গে কান ও নাক পরিষ্কার করুন।

প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।



২৩৮ বার পড়া হয়েছে