শুরু হয়ে গেছে শীতের মৌসুম। শীত মানেই শুষ্কতা ও রুক্ষতার সময়। এই সময় ত্বক রুক্ষ হয়ে যায় এবং শরীরে রোগ ব্যাধির প্রবণতা বাড়তে থাকে। এই শীতের মৌসুমে ফিট এবং সক্রিয় থাকার জন্য দেখে নিতে পারেন কয়েকটি সেরা টিপস।
> শীতকালে জলবায়ু রুক্ষ ও শুষ্ক হওয়ায় ত্বক ফাটতে থাকে। তাই ত্বক ভালো রাখতে প্রচুর পরিমাণে পানি পান করতে হবে। পানিই ডিহাইড্রেশন এবং ত্বকের শুষ্কতা থেকে রক্ষা করে।
> পানীয় হিসেবে পান করুন ভেষজ চা। এমন অনেক ধরনের ভেষজ চা রয়েছে যা সুস্থ রাখতে সহায়তা করে। লেবু এবং ক্যামোমিলের মতো ভেষজ চা স্নায়ুকে শান্ত করে এবং শরীরকে শিথিল করে। ফলে, হতাশা, উদ্বেগ কমে। ভালো ঘুম হয়।
> শীতকালীন খাবারে অবশ্যই রাখুন মাশরুমের। মাশরুমের বেশ কয়েকটি প্রজাতি রয়েছে যা স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। এতে ভিটামিন বি, সি, ডি এবং ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম, মিনারেল, আরগোথিওনিন নামক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকায় রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
> শীতকালে স্বাস্থ্যকর থাকার জন্য ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার এবং লেবু জাতীয় ফল খান। জিঙ্ক জাতীয় খাবার খান। এই খাবার গুলি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
ফিচার বিজ্ঞাপন
Maldives (Centara Ras Fushi Resort & Spa) 3D/2N
Siem Reap Cambodia 4D/3N
SIliguri – Gangtok – Lachung (Sikkim) 7D/6N
> শীতের সময় স্বাস্থ্যকর থাকতে চাইলে ডায়েটে রাখুন প্রচুর ফলমূল এবং শাকসবজি। কারণ, এগুলিতে থাকা পুষ্টি আমাদের সুস্থ রাখে।
> বেশি পরিমাণ ফাইবার যুক্ত খাবার খান। আপেল, ওটস এবং বাদাম ফাইবার যুক্ত খাবার। এগুলি শরীরের ওজন এবং কোলেস্টেরলের মাত্রা হ্রাস করে। ডায়াবেটিসের বিরুদ্ধে লড়াই করে। বয়স্কদের জন্য এগুলি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
> শীতকালে প্রতিদিন শারীরিক অনুশীলন করা গুরুত্বপূর্ণ। কারণ, অনুশীলন বা শরীরচর্চা শরীরকে উষ্ণ রাখতে সাহায্য করে এবং আপনার বিপাক, রক্ত প্রবাহকে উন্নত করে।
প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।
৬০৭ বার পড়া হয়েছে