শীত আসি আসি করছে। শীতের সময়টার অন্যতম একটি সমস্যা পায়ের গোড়ালি ফাটা। এ বিড়ম্বনায় পড়তে না চাইলে শীতের শুরু থেকেই পায়ের একটু বাড়তি যত্ন নিতে হবে।
* পা সব সময় পরিষ্কার রাখুন। ধুলাবালি পায়ের বড় শত্রু। তাই বাইরে থেকে ফেরার পর পা ধুতে দেরি করা যাবে না। পায়ে ক্ষারযুক্ত সাবান ব্যবহার থেকেও বিরত থাকুন। পা ভেজা থাকা অবস্থায় পায়ে ক্রিম বা ময়েশ্চারাইজার লাগান। দিনের বেলা পেট্রোলিয়াম জেলি ব্যবহার করবেন না। কারণ এতে ধুলাবালি আটকানোর আশঙ্কা বেশি।
* গোসলের সময় কিংবা রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে স্ক্রাবার দিয়ে গোড়ালির ফাটা অংশ ঘষুন। এতে পায়ের গোড়ালির মরা কোষ ঝরে পড়বে। এরপর পেট্রোলিয়াম জেলি লাগান।
* কিংবা পেট্রোলিয়াম জেলির পরিবর্তে গ্লিসারিন ও গোলাপ জলের মিশ্রণ বানিয়ে, সেটি নিয়মিত গোড়ালিতে লাগান। এতে পা ফাটার হাত থেকে দ্রুত রেহাই মিলবে।
* অতিরিক্ত গরম পানি ত্বক আরও শুষ্ক করে দেয়। গোসলে বা পা পরিষ্কার করতে হালকা কুসুম গরম পানি ব্যবহার করুন। বেশি সময় ধরে পা পানিতে ডুবিয়ে রাখাও ভালো নয়।
* মোজা ছাড়া জুতা পড়বেন না। সারাদিন ছোটাছুটিতে পায়ের গোড়ালিতে চাপ পড়ে এবং এতে গোড়ালি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ক্ষতির পরিমাণ অনেকটা কমে যায় মোজা পড়লে।
ফিচার বিজ্ঞাপন
দুবাই ও তুরস্ক ৭দিন ৬ রাত
ইস্তানবুল ও কাপাডোসিয়া ৫দিন ৪ রাত
মালয়শিয়া-সিঙ্গাপুর-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া ৯দিন ৮ রাত
* জুতার তলা শক্ত হলেও পা ফাটতে পারে। এ জন্য সব সময় পায়ের পক্ষে আরামদায়ক জুতা পরার চেষ্টা করুন।
* রাতে ঘুমানোর সময় পায়ে ময়েশ্চারাইজার লাগিয়ে সুতি মোজা পরে শুতে পারেন। এতে ত্বকের আর্দ্রতা রক্ষা হবে।
* ত্বক শুষ্ক হয়ে গেলেই পা ফাটার সমস্যা দেখা যায়। ত্বককে পুষ্টি জোগাতে খাদ্য তালিকায় রাখুন শীতের শাকসবজি ও ফল। এছাড়াও পর্যাপ্ত পানি পান করুন।
প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।
২৪৫ বার পড়া হয়েছে