নানা রকম প্রসাধনী ব্যবহারে ত্বকের বাইরের অংশ আর্দ্র রাখা গেলেও অভ্যন্তরীণভাবে আর্দ্র থাকতে খাদ্যাভ্যাসে আনতে হবে পরিবর্তন। পুষ্টি-বিষয়ক একটি ওয়েবসাইটে প্রকাশিত প্রতিবেদন থেকে ত্বক আর্দ্র রাখতে উপকারী কয়েকটি খাবার সম্পর্কে জানানো হল।
পানি পান: মানব শরীরের শতকরা ৬০ ভাগ পানি। আর শরীরকে কার্যকর রাখতে ও কোষে পুষ্টি উপাদান পৌঁছে দেওয়ার পাশাপাশি কোষ থেকে বিষাক্ত উপাদান দূর করতে সহায়তা করে পানি। এতে ত্বকের শুষ্কভাব দূর হয়। খাবারে সবজি ও ফলমূল যোগ করুন। তরমুজ, কুমড়া, পালং শাক, লেটুস পাতা, ধনে পাতা ইত্যাদি প্রচুর জলীয় উপাদান সমৃদ্ধ। খাবারে এসব যুক্ত করে পানির চাহিদা পূরণ করা সম্ভব।
কোলাজেন সমৃদ্ধ খাবার: খাদ্য তালিকায় পর্যাপ্ত চর্বি ও প্রোটিনের অভাবে শুষ্ক হয়ে পড়ে দেহ। তাই, কোলাজেন বাড়াতে হাড়ের জন্য উপকারী প্রোটিন ও চর্বি-জাতীয় খাবার খান। এছাড়াও, রসুন ও টক ধরনের ফল শরীরে কোলাজেনের পরিমাণ বাড়ায়। তাই খাবারে এগুলো যুক্ত করলে উপকার পাওয়া যাবে।
ভিটামিন ডি গ্রহণ: শরীরে ভিটামিন ডি’র ঘাটতি দেখা দিলে ত্বক শুষ্ক ও নির্জীব হয়ে পড়ে। তাই ত্বক শুষ্ক খসখসে হয়ে যাওয়ার অন্যতম কারণ হতে পারে ভিটামিন ডি’য়ের ঘাটতি। ত্বক ভালো রাখতে ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ সম্পূরক খাবার খাওয়া উচিত।
ফিচার বিজ্ঞাপন
Singapore Tour with Universal Studios & Sentosa 5D/4N
ইস্তানবুল, কাপাডোসিয়া ও আন্টালিয়া ৮দিন ৭রাত
জাপান ভিসা প্রসেসিং (বিজনেসম্যান)
ওমেগা-থ্রি সমৃদ্ধ খাবার: ত্বকের আর্দ্রতা রক্ষায় ওমেগা-থ্রি সমৃদ্ধ উপকারী। যেমন- স্যামন মাছের তেল। এটা ত্বকে তেলের নিঃসরণ বাড়ায়। যারা মাছ খেতে পছন্দ করেন না তারা মাছের তেল সম্পূরক হিসেবে খেতে পারেন। তবে খেয়াল রাখতে হবে যেন অতিরিক্ত হয়ে না যায়। এতে হিতে বিপরীত হতে পারে। সেক্ষেত্রে যেদিন মাছ খাবেন সেদিন আলাদাভাবে মাছের তেল খাবেন না। মাছের তেল ছাড়াও তিসির বীজ ওমেগা-থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিডের ভালো উৎস।
ভিটামিন এ সমৃদ্ধ খাবার: মিষ্টি আলু, গাজরসহ অন্যান্য ভিটামিন এ সমৃদ্ধ খাবার ত্বকের স্থিতিস্থাপকতা রক্ষা করতে সহায়তা করে। এরা উন্মুক্ত রেডিকেল থেকে ত্বককে সুরক্ষিত রাখে। ত্বক সুরক্ষিত ও সুন্দর রাখতে সহায়ক উপাদান ‘ফাইব্রোব্লাস্ট’ উৎপাদনে সহায়তা করে।
প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।
২০৮ বার পড়া হয়েছে