সারা দিনের কর্মব্যস্ততা শেষে মানুষ ফিরে আসে তার আপন নীড়ে। সেই ঘরটা যদি থাকে সাজানো-গোছানো পরিপাটি, তাহলে মনটা হয়ে যায় ফুরফুরে। আর আমাদের ঘরকে সাজাতে-গোছাতে ও পরিপাটি রাখতে শোপিসের জুড়ি নেই। আমাদের ঘরটিকে দৃষ্টিনন্দন করে তোলার জন্য শোপিস এক মাধ্যম। ঘরের বিভিন্ন জায়গায় শোপিস দিয়ে সাজিয়ে ঘরকে করে তোলে আরো বেশি সুন্দর ও নান্দনিক। তাহলে জেনে নিন কীভাবে শোপিস দিয়ে সাজাবেন আপনার ঘরটিকে।

ড্রইংরুম
বাড়িতে ঢোকার পর প্রথম যে ঘরটি চোখে পড়ে সেটা হলো বসার ঘর বা ড্রইংরুম। তাই ঘরের বিভিন্ন জায়গায় শোপিসের ছোঁয়ায় আনতে পারেন একটু ভিন্নতা। এই বসার ঘরটি সাজানোর জন্য আপনি ব্যবহার করতে পারেন মাঝারি অথবা বড় ধরনের কোনো শোপিস। যদি এই ঘরের আসবাবগুলো কাঠের হয়, তাহলে এর সঙ্গে যেকোনো শোপিস ভালো মানাবে। আর যদি আসবাবগুলো বেতের হয়, সে ক্ষেত্রে বাঁশ ও বেতের যেকোনো শোপিস অনেক ভালো মানাবে। তবে সব ক্ষেত্রেই রুমের আকার সম্পর্কে ধারণা থাকতে হবে। রুমটি বড় হলে সেখানে একটু বড় ধরনের শোপিস বেশি মানাবে। আর রুমটি যদি একটু ছোট হয়, সে ক্ষেত্রে মাঝারি ধরনের শোপিস বেশ মানানসই। 

বেডরুম
সাধারণত বেডরুমগুলোতে যাঁর যাঁর পছন্দমতো আসবাব ব্যবহার করেন। কেউ কেউ কাঠের আসবাব ব্যবহার করেন, আবার কেউ স্টিলের। আবার অনেকের পছন্দ একটু ভিন্ন, তাঁরা ফ্লোরিং করেন। তাই আপনার বেডরুমের আসবাবের ধরন বুঝে শোপিস ব্যবহার করুন। আপনার বেডরুমের ড্রেসিং টেবিলে রাখতে পারেন একটি নান্দনিক জুয়েলারি বক্স, লিপিস্টিক হোল্ডার অথবা চিরুনি রাখার বক্স। 

বাচ্চাদের রুম
বাচ্চাদের রুমের শোপিস রাখার ব্যাপারে একটু সচেতন থাকতে হবে। বাচ্চাদের রুমটা কাঠের কিংবা লেদারের শোপিস দিয়ে সাজাতে পারেন। কারণ এগুলো সহজে ভেঙে বা ছিঁড়ে যাবে না।

ফিচার বিজ্ঞাপন

মায়ানমার ভিসা (ভিজিট ভিসা)

মূল্য: ৫,০০০ টাকা

Cairo & Luxor 5D/4N

মূল্য: 62,900 Taka

স্টাডিরুম
আপনার স্টাডিরুমটা একটু ভিন্নভাবে সাজাতে পারেন বিভিন্ন ধরনের ছোট শোপিস দিয়ে। আপনার পড়ার টেবিলে কিংবা বই রাখার সেলফে রাখতে পারেন ছোট-বড় শোপিস। আপনার ঘরের সৌন্দর্যই আপনার রুচির বহিঃপ্রকাশ ঘটাবে।

প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।



৩৬৮ বার পড়া হয়েছে