শিক্ষার্থীদের যেন কেউ ঠকিয়ে বাড়তি অর্থ আদায় না করে নিতে পারে, সে জন্য দেশের শিক্ষা বোর্ডগুলো নতুন কৌশল নিয়েছে। এজন্য একটি সফটওয়্যার তৈরির কাজ শেষ পর্যায়ে রয়েছে। আগামী উচ্চ মাধ্যমিক (এইচএসসি ও সমমান) পরীক্ষার ফরম পূরণের প্রক্রিয়ার মাধ্যমেই এই সফটওয়্যারের ব্যবহার শুরু হবে বলে জানা গেছে।

ঢাকা শিক্ষাবোর্ডে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, কেউ অতিরিক্ত অর্থ আদায় করলে এই সফটওয়্যারের মাধ্যমে সেটি সহজেই শনাক্ত করা যাবে।

ঢাকা বোর্ড বলছে, এই সফটওয়্যারে পরীক্ষার্থী বা তার অভিভাবকের সচল একটি মোবাইল নম্বর দিয়ে রেজিস্ট্রেশনের কাজ হবে। প্রতিষ্ঠান, বোর্ড ফি ও কেন্দ্র ফি সফটওয়্যারে স্বয়ংক্রিয়ভাবে সেট করা থাকবে, যেটি এসএমএস-এর মাধ্যমে অভিভাবকদের জানিয়ে দেওয়া হবে।

কোনো পরীক্ষার্থী যদি মনে করে যে তার কাছে অতিরিক্ত অর্থ চাওয়া হয়েছে, সেক্ষেত্রে সে প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারবে। সেখানে সমাধান না পেলে বোর্ডের কন্ট্রোল রুমে ফোন করে অভিযোগ জানাতে পারবে। ফলে শিক্ষার্থীদের ঠকানোর সুযোগ পাবে না প্রতিষ্ঠানগুলো।

ফিচার বিজ্ঞাপন

Siem Reap Cambodia 4D/3N

মূল্য: 26,900 Taka

US Visa for Retired Person

মূল্য: 5,000 Taka

ঢাকা শিক্ষাবোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক নেহাল আহমেদ বলেন, প্রতিবছরই আমরা শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে অভিযোগ পাই, অনেক প্রতিষ্ঠান ফরম পূরণের নামে ব্যবসা করে। আমরা এসব বন্ধ করে ছাড়ব। এই সফটওয়্যার শিক্ষার্থীদের পক্ষে দারুণভাবে কাজ করবে। এর বাইরে যদি কোনো অভিযোগ পাই, তাহলে আমরা দ্রুত ব্যবস্থা নেব। শিক্ষার্থীদের নিয়ে কোনো ব্যবসা চলবে না।

ঢাকা শিক্ষাবোর্ড এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলেছে, এইচএসসির ফরম পূরণ সংক্রান্ত কোনো সমস্যা বা অতিরিক্ত অর্থ আদায় করলে ঢাকা শিক্ষাবোর্ডের কন্ট্রোল রুমে ফোন করে যোগাযোগ করা যাবে। নম্বরগুলো হলো— ৯৬৬৯৮১৫, ৫৬৬১১০১৮১, ৫৮৬১০২৪৮, ০১৬১০৭১১৩০৭, ০১৬২৫৬৩৮৫০৮, ০১৭২২৭৯৭৯৬৩।

প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।



২৫৭ বার পড়া হয়েছে