ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট নেই। যথাসময়ে সায়েদাবাদ বাস টার্মিনাল থেকে ছেড়ে যাচ্ছে বাস। তবে উপেক্ষিত থেকে যাচ্ছে স্বাস্থ্যবিধি। শনিবার রাজধানীর এই বাসস্ট্যান্ড ঘুরে এ চিত্র দেখা গেছে।

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট না থাকায় যথাসময়ে গাড়ি সায়েদাবাদ বাস টার্মিনালে এসে পৌঁছাচ্ছে এবং যথাসময়ে গাড়িগুলো ছেড়ে যাচ্ছে। এই মহাসড়কে চলাচলকারী সোনালি পরিবহনের একটি বাস সায়েদাবাদ বাসটার্মিনাল থেকে বেলা ১টা ১০ মিনিটে ছেড়ে যায়। সায়েদাবাদ টার্মিনাল থেকে এই বাসে যাত্রীরা যখন উঠছিলেন, তখন স্যানিটাইজেশনের কোনো বালাই ছিল না। অনেক যাত্রীর মুখে মাস্কও দেখা যায়নি। ওই বাসের কর্মচারী বলেন, বাসের ভেতর হ্যান্ড স্যানিটাইজার আছে। তবে অনেক সময় তা ব্যবহার করা হচ্ছে না।

সায়েদাবাদ থেকে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের বাস দিগন্ত পরিবহন ছেড়ে যায় বেলা দেড়টায়। এ বাসেও কোনো ধরনের হ্যান্ড স্যানিটাইজার ব্যবহার করতে দেখা যায়নি। এ ব্যাপারে জানতে চাইলে ওই বাসের সুপারভাইজার আপেল মাহমুদ বলেন, হ্যান্ড স্যানিটাইজার বাসের ভেতরে আছে, কিন্তু ব্যবহার করা হয়নি। তবে ব্যবহার করা হবে।

ফিচার বিজ্ঞাপন

তুরস্ক ভিসা (চাকুরীজীবী)

মূল্য: ১৫,০০০ টাকা

মৈনট ঘাট প্রাইভেট ডে লং ট্যুর

মূল্য: ৯০০ টাকা জন প্রতি

পাঁচটি পরিবহনের কাউন্টারের ব্যবস্থাপক ও চালকের সহকারীরা জানিয়েছেন, যাত্রী কম থাকায় স্বাস্থ্যবিধি মেনে বাসগুলো চলাচল করছে। সরেজমিনে দেখা যায়, সায়েদাবাদ বাস টার্মিনালে সকাল থেকেই যাত্রীদের চাপ ছিল কম। আগে যাঁরা টিকিট কাটেননি, তাঁরা কাউন্টারে এসে টিকিট কাটছেন।

প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।



১৭২ বার পড়া হয়েছে