অবস্থান: নারায়ণগঞ্জ জেলার আড়াইহাজার উপজেলার সাতগ্রামে ব্রিটিশ আমলে নির্মিত ঐতিহাসিক সাতগ্রাম জমিদার বাড়ি অবস্থিত।

নির্মাণ: ব্রিটিশ শাসনামলে জমিদার বাড়িটি তৈরি করা হলেও সঠিক নির্মাণ সাল সম্পর্কে কিছুই জানা যায়নি। এ ছাড়া কে এই জমিদার বাড়িটি তৈরি করেছেন। তারও কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি।

ইতিহাস: বৃটিশ আমলে এ জমিদার বাড়ি থেকেই জমিদাররা এ এলাকা শাসন করতেন। জমিদাররা প্রজাদের মাঝে খাজনার বিনিময়ে জমি বরাদ্দ দিতেন। খাজনা পরিশোধ করতে না পারলে তারা সাধারণ প্রজাদের উপর খুবই অত্যাচার করতেন।

বৈশিষ্ট্য: জমিদার বাড়ির চারদিকটা খুবই সুন্দর। পুকুর ঘাট, ফুলের বাগানসহ অসংখ্য সবুজ গাছ-গাছালিতে ঘেরা দৃষ্টিনন্দন এ জমিদার বাড়ির আঙিনা।

যেভাবে যাবেন: ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের পুরিন্দা বাসস্ট্যান্ডে নেমে রিকশা অথবা হেঁটে সাতগ্রাম জমিদার বাড়ি যাওয়া যায়।

যেখানে থাকবেন: এখানে নবনির্মিত একটি ডাকবাংলো আছে। এ ছাড়া থাকার জন্য কোনো হোটেল, বোডিং, গেস্ট হাউস নেই। ডাকবাংলোটি সদর উপজেলার প্রবেশমুখেই অবস্থিত। তবে নারায়ণগঞ্জ শহরে কিছু হোটেল ও রিসোর্ট রয়েছে।

ফিচার বিজ্ঞাপন

জাকার্তা ও বালি ৭দিন ৬ রাত

মূল্য: ৩৩,০০০ টাকা

USA Visa (Private Job Holder)

মূল্য: 5,000 Taka

Vietnam & Cambodia 7D/6N

মূল্য: 65,900 Taka

বিখ্যাত খাবার: মুড়ি, গুড়, চিড়া দিয়ে পাকানো মোয়ার মত বিশেষ এক খাবারকে এ অঞ্চলে ‘ভুজনা’ বলা হয়। খাবারটি খেয়ে দেখতে পারেন। এটি খুব স্বাদ। তবে এ ধরনের খাবার বাজারে কিনতে পাওয়া যায় না। চাইলে স্থানীয়দের বাড়িতে পাবেন।

যা খাবেন: সেখানে অবস্থান করতে চাইলে পুরিন্দা রোডের কাছে খাবারের বেশ কয়েকটি হোটেল বা রেস্টুরেন্ট আছে। এ ছাড়া চাইলে দিনের মধ্যেই ফিরে আসতে পারবেন। সঙ্গে হালকা খাবার থাকলেই চলবে।

Source: jagonews24

প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।



৩০৫ বার পড়া হয়েছে