সেনাবাহিনীতে চাকরি দেওয়ার কথা বলে ভুয়া নিয়োগপত্র দিয়ে মোটা অঙ্কের টাকা আত্মসাৎ করেছিল একটি প্রতারক চক্র। গতকাল রোববার রাজধানীর সূত্রাপুর ও গাজীপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে চক্রের দুই সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব–৩। সোমবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন মো. কামরুজ্জামান (৩৩) ও মো. নাজির হোসেন (৩২)।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে র্যাব জানায়, দীর্ঘদিন ধরে একটি বাহিনীতে মেস ওয়েটার ও সৈনিক পদে চাকরি দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে সাধারণ ও নিরীহ মানুষের সঙ্গে প্রতারণা করে আসছিল গ্রেপ্তার দুজন। তারা পরস্পর বন্ধু। নাজির একটি হাসপাতালের ওয়ার্ড বয়। তিনি সুকৌশলে সাধারণ মানুষকে চাকরি দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক গড়ে তোলেন। চাকরিপ্রার্থীদের বিশ্বস্ততা অর্জনের পর তিনি তাঁর বন্ধু কামরুজ্জামানকে বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা হিসেবে চাকরিপ্রার্থীদের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেন।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে র্যাব আরও জানায়, কামরুজ্জামান চাকরিপ্রার্থীদের আশ্বস্ত করে বলেন, এর আগে তিনি বহু লোককে ওই বাহিনীতে চাকরি দিয়েছেন। তবে চাকরি পেতে হলে বাহিনীর নিয়োগ বোর্ডে যাঁরা থাকেন, তাঁদের পাঁচ লাখ টাকা দিতে হবে। এভাবে প্রথমে একটি চুক্তিনামার মাধ্যমে পাঁচ লাখ টাকা আদায় করেন চক্রের সদস্যরা। এরপর চাকরিপ্রার্থীর কাছ থেকে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ আবেদনপত্র নেওয়ার পর প্রার্থীকে জানানো হয়, আপনাকে একটি পদের জন্য মনোনীত করা হয়েছে। তবে নিয়োগপত্র পেতে আরও দুই লাখ টাকা দিতে হবে।
ফিচার বিজ্ঞাপন
মিশর ভিসা (বিজনেসম্যানদের জন্য)
কোরিয়া ভিসা প্রসেসিং (চাকুরীজীবি)
Manila & Angeles City 5D/4N
র্যাবের পক্ষ থেকে বলা হয়, এভাবে ধাপে ধাপে চাকরিপ্রার্থীদের কাছ থেকে মোটা অঙ্কের টাকা আদায় করেন চক্রের সদস্যরা। একপর্যায়ে চাকরিপ্রার্থীকে ভুয়া নিয়োগপত্র দিয়ে তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ বন্ধ করে দেন। গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে সূত্রাপুর থানায় মামলা হয়েছে।
প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।
১৪৫ বার পড়া হয়েছে