সেপ্টেম্বর থেকে চালু হচ্ছে ইলেকট্রনিক পাসপোর্ট (ই-পাসপোর্ট)। ই-পাসপোর্টের রয়েছে অনেক সুবিধা। তবে ই-পাসপোর্টের পেতে হলে এর খরচ কত হবে তা আমরা অনেকেই জানি না।

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ঘোষিত পরিপত্রে বলা হয়েছে, ই-পাসপোর্টের সর্বোচ্চ ফি ধরা হয়েছে ১২ হাজার টাকা আর সর্বনিম্ন সাড়ে ৩ হাজার টাকা। এতে কোনো ভ্যাট সংযুক্ত হবে না।

পরিপত্রে আরও জানানো হয়েছে, বিদেশে বাংলাদেশ দূতাবাসে সাধারণ আবেদনকারীদের জন্য সর্বোচ্চ ফি ২২৫ ডলার এবং সর্বনিম্ন ফি ১০০ ডলার ধরা হয়েছে। বিদেশে বাংলাদেশ দূতাবাসে শ্রমিক ও শিক্ষার্থীদের জন্য সর্বোচ্চ ফি ২২৫ ডলার এবং সর্বনিম্ন ফি ৩০ ডলার ধরা হয়েছে।

সবক্ষেত্রে ৪৮ ও ৬৪ পৃষ্ঠার হবে ই-পাসপোর্ট। তিন ক্যাটাগরিতে দেয়া হবে ই-পাসপোর্ট। সে অনুয়ায়ী ফি নির্ধারণ করা হয়েছে। এখানে কাগজপত্র সত্যায়নের ঘর উঠিয়ে দেয়া হয়েছে।

জানা গেছে, ৪৮ পৃষ্ঠার পাঁচ বছর মেয়াদি সাধারণ ফি ৩৫০০ টাকা, জরুরি ফি ৫৫০০ টাকা ও অতিজরুরি ফি ৭৫০০ টাকা এবং ১০ বছর মেয়াদি সাধারণ ফি ৫০০০ টাকা, জরুরি ফি ৭০০০ টাকা ও অতিজরুরি ফি ৯০০০ টাকা।

এ ছাড়া বাংলাদেশে আবেদনকারীদের জন্য ৬৪ পৃষ্ঠার পাঁচ বছর মেয়াদি সাধারণ ফি ৫৫০০ টাকা, জরুরি ফি ৭৫০০ টাকা ও অতিজরুরি ফি ১০৫০০ টাকা এবং ১০ বছর মেয়াদি সাধারণ ফি ৭০০০ টাকা, জরুরি ফি ৯০০০ টাকা ও অতিজরুরি ফি ১২০০০ টাকা।অনলাইনেই পূরণ করা যাবে ই-পাসপোর্টের আবেদনপত্র। এ ছাড়া পিডিএফ ফরম্যাট ডাউনলোড করে কম্পিউটারে ফরমটি পূরণ করা যাবে।

Source: aviationnewsbd

প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।

কুইক সেল অফার

অবিশ্বাস্য দামে ব্রান্ডের ঘড়ির কিনুন

অবিশ্বাস্য দামে ব্রান্ডের ঘড়ির কিনু...



৬৪২ বার পড়া হয়েছে