আইনজীবী সানাউল ইসলাম সপরিবার থাকেন রাজধানীর রামপুরায়।রোববার সকাল আটটায় ঢাকা জজকোর্টের উদ্দেশে মোটরসাইকেলে রওনা হন। অন্য দিন ৩০ মিনিটে জজকোর্টে পৌঁছাতে পারলেও আজ সড়কে দেখেন তীব্র যানজট। সানাউল ইসলাম বলেন, ‘স্কুল-কলেজ খুলে যাওয়ায় সকাল থেকে রাস্তায় গাড়ি চাপ ছিল অনেক বেশি। মালিবাগ, শান্তিনগর, কাকরাইল ও গুলিস্তানে তীব্র যানজট তৈরি হয়। এ জন্য রামপুরা থেকে পুরান ঢাকায় যেতে আমার অনেক সময় লেগেছে।’

দেড় বছর পর রাজধানীসহ সারা দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলেছে। সকাল থেকে স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীরা ক্লাসে ফিরেছে। পুরোনো রূপে ফিরে গেছে রাজধানী ঢাকার সড়ক। সড়কে গাড়ি চলাচল অনেক বেড়ে গেছে। এ জন্য নগরীর প্রধান প্রধান সড়কে যানজট দেখা দেয়।বিজ্ঞাপন

ঢাকা মহানগর পুলিশের ট্রাফিক বিভাগের কর্মকর্তারা বলেন, দেড় বছর পর আজ স্কুল-কলেজ খুলে যাওয়ায় নগরীর সড়কগুলোতে গাড়ির চাপও বেড়ে যায়। স্কুল-কলেজসংলগ্ন সড়কেও যানজট তৈরি হয়। তবে যানজট নিরসনে মহানগর পুলিশের ট্রাফিক বিভাগের কর্মকর্তারা সচেষ্ট রয়েছেন।

ডিএমপির রমনা জোনের সহকারী কমিশনার মো. রেফাতুল ইসলাম বলেন, রমনা এলাকায় রয়েছে ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজসহ অনেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। সকাল থেকে অভিভাবকেরা তাঁদের সন্তান নিয়ে স্কুলে আসেন। সড়কে গাড়ির চাপও বেড়ে গেছে। এতে সাময়িক যানজট তৈরি হয়। তবে যানজট নিরসনে ট্রাফিক বিভাগের কর্মকর্তারা সঙ্গে সঙ্গে পদক্ষেপ নেন। এতে রমনায় যানজটও ধীরে ধীরে কমে আসে।

গত বছরের ৮ মার্চ দেশে প্রথম করোনা ধরা পড়ে। এরপর ১৭ মার্চ থেকে দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো বন্ধ হয়ে যায়। দেড় বছর পর আজ আবার স্কুল-কলেজসহ সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে গেছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো আবার শিক্ষার্থীদের পদচারণে মুখর হয়ে উঠেছে।

ফিচার বিজ্ঞাপন

ইস্তানবুল ৪দিন ৩ রাত

মূল্য: ২৯,৯০০ টাকা

বালি ৫দিন ৪ রাত

মূল্য: ২৪,০০০ টাকা

পুরোনো রূপে ঢাকার সড়ক

রাজধানীর যাত্রাবাড়ী, পুরান ঢাকার দয়াগঞ্জ, হানিফ উড়াল সড়ক, পল্টন, মগবাজার, নিউমার্কেটসহ অন্যান্য সড়কেও যানজট দেখা যায়। অবশ্য স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীদের নির্বিঘ্নে চলাচলে নানাভাবে সহায়তা করেন ট্রাফিক বিভাগের কর্মকর্তারা।

ডিএমপির ওয়ারী জোনের সহকারী কমিশনার বিপ্লব কুমার রায় বলেন, দেড় বছর পর স্কুল–কলেজ খুলে যাওয়ায় সড়কে যান চলাচল বেড়ে গেছে। এতে কোনো কোনো সড়কে যানজটও তৈরি হয়। তবে শিক্ষার্থীরা যাতে নির্বিঘ্নে স্কুল–কলেজে যেতে পারে, সে জন্য ট্রাফিক বিভাগের কর্মকর্তারা নানাভাবে তাদের সহায়তা করেন।

প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।

কুইক সেল অফার

Online Shopping BD (Facebook Live)



১৩৫ বার পড়া হয়েছে