কোভিড-১৯-এর কারণে বিভিন্ন দেশে স্কুল বন্ধ থাকায় ক্ষতিগ্রস্ত শিশুর সংখ্যা ৩৮ শতাংশ বেড়েছে, তাই স্কুল খুলে দেওয়ার তাগিদ দিয়েছে ইউনিসেফ। একই সঙ্গে শিশুদের যথাসম্ভব নিরাপদে রাখার জন্য সব ধরনের পদক্ষেপ গ্রহণে সরকারগুলোর প্রতি আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘের শিশু সহায়তা তহবিল ইউনিসেফ।
গতকাল মঙ্গলবার নিউ ইয়র্ক থেকে প্রকাশিত সংস্থার এক প্রতিবেদনে বলা হয়, স্কুল বন্ধ থাকায় বিশ্বব্যাপী অতিরিক্ত ৯ কোটি শিক্ষার্থীর শিক্ষগ্রহণে অগ্রগতি এবং সার্বিক কল্যাণের ওপর উল্লেখযোগ্য মাত্রায় চাপ সৃষ্টি হয়েছে। তথ্য অনুসারে, গত ১ ডিসেম্বর পর্যন্ত বিশ্বব্যাপী প্রতি পাঁচ জন স্কুলগামী শিশুর মধ্যে প্রায় এক জনের বা মোট ৩২ কোটি শিশুর ক্লাস বন্ধ রয়েছে, যা গত ১ নভেম্বরের ২৩ কোটি ২০ লাখের চেয়ে প্রায় ৯ কোটি বেশি। ১৯১টি দেশ থেকে প্রাপ্ত উপাত্ত ব্যবহারের মাধ্যমে করা সাম্প্রতিক এক বৈশ্বিক সমীক্ষায় দেখা গেছে, স্কুল খোলা বা বন্ধ যা-ই থাকুক না কেন, তার সঙ্গে কমিউনিটিতে কোভিড-১৯ সংক্রমণের হারের কোনো সম্পর্ক নেই।
ইউনিসেফের শিক্ষা কার্যক্রমের বৈশ্বিক প্রধান রবার্ট জেনকিনস বলেন, ‘তথ্য-প্রমাণ বলছে, স্কুলগুলো এই মহামারির প্রধান চালিকাশক্তি নয়। তা সত্ত্বেও দেশে দেশে স্কুল বন্ধ করে দেওয়া হচ্ছে এবং এর ফলে অব্যাহতভাবে শিশুদের শিক্ষাগ্রহণ, মানসিক ও শারীরিক সুস্থতা ও সুরক্ষার ওপর ভয়াবহ রকমের প্রভাব পড়ছে। স্কুলগুলো থেকে ব্যাপক মাত্রায় সংক্রমণ ছড়ানোর খুব কমই তথ্য আছে এবং এ অবস্থায় ইউনিসেফ স্কুলগুলো পুনরায় খুলে দেওয়াকে অগ্রাধিকার দিতে এবং শিশুদের যথাসম্ভব নিরাপদে রাখার জন্য সব ধরনের পদক্ষেপ গ্রহণে সরকারগুলোর প্রতি আহ্বান জানাচ্ছে।
ফিচার বিজ্ঞাপন
ব্যাংকক-ফুকেট-ফিফি আইল্যান্ড-সাফারি ওয়ার্ল্ড ৬দিন ৫ রাত
Thimpu-Paro 4D/3N
ব্যাংকক-ফুকেট-ফিফি আইল্যান্ড-সাফারি ওয়ার্ল্ড
প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।
২৩৬ বার পড়া হয়েছে