স্ট্রোক ইন আমেরিকান হার্ট অ্যাসোসিয়েশন বলেছে, যেসব ব্যক্তি দৈনিক আট বা তার বেশি ঘণ্টা বসে থাকে এবং শারীরিকভাবে খুব বেশি সুস্থ নন, তাদের স্ট্রোক হওয়ার ঝুঁকি সাত গুণ বেশি। আর যারা চার ঘণ্টারও কম সময় ধরে বসে থাকে তারা যেন প্রতিদিন অন্তত ১০ মিনিট ব্যায়াম করে।

কানাডার অন্টারিওতে ম্যাকমাস্টার বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লিনিক্যাল স্কলার লিড স্টাডি লেখক ডা রায়েদ জাউন্ডি বলেন, অলস সময়ে গ্লুকোজ নষ্ট হয় বলে ধরা হয়। এছাড়াও লিপিড বিপাক এবং রক্ত প্রবাহকে বাধা দেয় এবং শরীরে প্রদাহ বৃদ্ধি করে। এই পরিবর্তনগুলি সময়ের সাথে সাথে রক্তনালীর উপর বিরূপ প্রভাব ফেলতে পারে এবং হার্ট অ্যাটাক এবং স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়ায়।

জউন্ডি বলেন, এগুলি হল সবচেয়ে সাধারণ ধরনের স্ট্রোক, এবং এগুলি ঘটে যখন মস্তিষ্কে রক্ত সরবরাহকারী একটি ধমনী বন্ধ হয়ে যায়। যদি স্ট্রোকের দ্রুত চিকিৎসা না করা হয়, তাহলে মস্তিষ্কের কোষগুলি অক্সিজেনের অভাবে মারা যেতে শুরু করতে পারে।

স্ট্রোকের লক্ষণ

মেরিল্যান্ডের বাল্টিমোর জনস হপকিন্স ইউনিভার্সিটি স্কুল অফ মেডিসিনের মেডিসিনের অধ্যাপক কেরি স্টুয়ার্ট বলেছেন, এমন একাধিক লক্ষণ রয়েছে যা নির্দেশ করে যে কি ভাবে স্ট্রোক হতে পারে। তিনি বলেন, সাধারণ উপসর্গগুলির মধ্যে রয়েছে আপনার বাহু, পা বা মুখে দুর্বলতা অনুভব করা, বিশেষ করে যদি আপনার শরীরের একপাশে বিচ্ছিন্ন অনুভূতি হয়।

যদি আপনার হঠাৎ কোন গুরুতর মাথাব্যথা হয় যা আপনার অন্য কোন পরিচিত স্বাস্থ্য অবস্থার সাথে যুক্ত নয়, এটি স্ট্রোকের লক্ষণ হতে পারে।

ফিচার বিজ্ঞাপন

Cambodia (Phnom Penh & Siem Reap) 6D/5N

মূল্য: 43,900 Taka

Maldives (Centara Ras Fushi Resort & Spa) 3D/2N

মূল্য: ৫৯,৯০০ টাকা

স্ট্রোকের সম্ভাবনা কমানোর উপায়

স্টেভার্ট বলেন, অলস সময় হ্রাস করা শারীরিক কার্যকলাপ বৃদ্ধি যাতে আপনার স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করতে পারে। এছাড়া দাঁড়িয়ে থাকা এবং কম বসার মাধ্যমে স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। লিফটের পরিবর্তে সিঁড়ি ব্যবহার শরীরের ছোট পরিবর্তন আনতে পারেন।

হৃৎস্পন্দন বাড়ানোর জন্য যথেষ্ট পরিমাণে ব্যায়াম করা এবং দ্রুত হাঁটা বা বাইক চালানোর মতো ঘাম হওয়া ক্রিয়াকলাপগুলি স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করতে পারে।

প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।



২৩১ বার পড়া হয়েছে