দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম ভরিতে এক হাজার ৫১৬ টাকা কমেছে। এতে ২২ ক্যারেটের ভরি প্রতি সর্বোচ্চ দাম দাঁড়িয়েছে ৭১ হাজার ১৫০ টাকা। তবে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। বুধবার থেকে নতুন দামে বিক্রি শুরু হবে অলংকার তৈরির এ ধাতু। মঙ্গলবার রাতে বাংলাদেশ জুয়েলারি সমিতির (বাজুস) প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বাজুস জানিয়েছে, ধীরে ধীরে বিশ্বব্যাপী করোনার ভ্যাকসিনের প্রয়োগ শুরু হলেও এর প্রভাব এখনও পুরোপুরিভাবে অর্থনীতিতে পড়েনি। ফলে নানা জটিল সমীকরণে বিশ্ব বাজার এখনও অস্থির। এরই মধ্যে আন্তর্জাতিক বাজারে স্বর্ণের দাম কিছুটা নিম্নমুখী। তাই দেশীয় জুয়েলারির বাজারে অচলাবস্থা কাটাতে ও ভোক্তা সাধারণের কথা চিন্তা করে চলতি বছরে টানা দ্বিতীয়বারের মতো বাজুস ভরি প্রতি সোনার দাম এক হাজার ৫১৬ টাকা কমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ৩ মার্চ থেকে কার্যকর হবে এটি। তবে অপরিবর্তিত থাকবে রুপার দাম।

বাজুস নির্ধারিত নতুন মূল্য তালিকায় দেখা গেছে, ৩ মার্চ থেকে ভালো মানের অর্থাৎ ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম এক হাজার ৫১৬ টাকা কমিয়ে ৭১ হাজার ১৫০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। ২১ ক্যারেটের সোনা ৬৮ হাজার টাকা, ১৮ ক্যারেটের সোনা ৫৯ হাজার ২৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতিতে প্রতি ভরি সোনার দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ৪৮ হাজার ৯৩০ টাকা।

স্বর্ণের দাম কমলেও পূর্বের নির্ধারিত দাম বহাল থাকছে রুপার ক্ষেত্রে। ক্যাটাগরি অনুযায়ী, ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি রুপার মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে এক হাজার ৫১৬ টাকা। ২১ ক্যারেটের রুপার দাম এক হাজার ৪৩৫ টাকা, ১৮ ক্যারেটের এক হাজার ২২৫ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতিতে রুপার দাম ৯৩৩ টাকায় অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে।

ফিচার বিজ্ঞাপন

পানাম সিটি প্রাইভেট ডে লং ট্যুর

মূল্য: ৯০০ টাকা জন প্রতি

Cambodia (Siem Reap & Angkor Wat) 3D/2N

মূল্য: 19,900 Taka

২ মার্চ পর্যন্ত দেশের বাজারে ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) স্বর্ণের দাম ৭২ হাজার ৬৬৭ টাকা। ২১ ক্যারেটের সোনা ৬৯ হাজার ৫১৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের ৬০ হাজার ৭৬৯ টাকা ও সনাতন পদ্ধতিতে প্রতি ভরি স্বর্ণ ৫০ হাজার ৪৪৭ টাকায় বিক্রি হয়েছে।

Source: Ittefaq

প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।



২০১ বার পড়া হয়েছে