১. সীমিত লবণ

সারা দিনে একজন মানুষের ৬ গ্রাম, অর্থাৎ প্রায় ১ চা–চামচের বেশি লবণ খাওয়া উচিত নয়। তাই বাড়তি লবণ বাদ দিন। অতিরিক্ত লবণযুক্ত খাবার যেমন প্রক্রিয়াজাত মাংস, আচার, পনির, সস, সয়া সস, লবণ মাখানো চানাচুর বা বাদাম ইত্যাদিও কম খেতে হবে।

২. ধূমপান ও মদপানকে না

ধূমপান এবং যেকোনো তামাক যেমন জর্দা, গুল ইত্যাদি চিরতরে ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিন। পরোক্ষ ধূমপানও ক্ষতিকর। মদপানও ত্যাগ করতে হবে।

৩. বাড়তি ওজন ঝেড়ে ফেলুন

উচ্চতা অনুযায়ী নিজের ওজন ঠিক রাখুন। ভুঁড়ি যেন না বাড়ে, সেদিকে খেয়াল রাখুন।

৪. কর্মক্ষম থাকুন

কিছুটা সময় বের করে প্রতিদিন ব্যায়াম করুন। রোজ ৩০ মিনিটই যথেষ্ট। হাঁটা ছাড়াও সাইকেল চালানো, সাঁতার, খেলাধুলা করতে পারেন। এতে মন সতেজ হওয়ার পাশাপাশি শরীরও ঠিক থাকবে।

ফিচার বিজ্ঞাপন

Domain Registration

মূল্য: ১,৫০০ টাকা

পানাম সিটি প্রাইভেট ডে লং ট্যুর

মূল্য: ৯০০ টাকা জন প্রতি

৫. নিজেকে জানুন

রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা পরীক্ষা করে দেখুন। ‘খারাপ’ কলেস্টেরল বা এলডিএলের মাত্রা বেশি থাকলে তা কমিয়ে ‘ভালো’ কোলেস্টেরল বা এইচডিএলের মাত্রা বাড়ানোর চেষ্টা করতে হবে। খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন, নিয়মিত ব্যায়াম ও প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শমতো ওষুধ সেবনে রক্তের চর্বি নিয়ন্ত্রণে থাকে।

৬. চাই পর্যাপ্ত ঘুম

হৃদ্‌রোগ এড়াতে একজন সুস্থ মানুষের চাই দৈনিক সাত-আট ঘণ্টার নির্বিঘ্ন ঘুম। তাই রাত জাগার অভ্যাস ছাড়ুন। রাতের খাওয়া নয়টার মধ্যে সেরে ফেলার চেষ্টা করুন।

৭. প্রশান্তিতে থাকুন

অতিরিক্ত মানসিক চাপ ও দুশ্চিন্তা হৃদ্‌রোগের ঝুঁকি বাড়ায়। মানসিক চাপ কমাতে শখের কাজগুলো করতে পারেন। মাঝেমধ্যে কাজে বিরতি নিন। কোথাও বেড়াতে গেলে মন প্রফুল্ল হয়। এ ছাড়া মেডিটেশন বা যোগব্যায়াম, বই পড়া, গান শোনা, সিনেমা দেখায়ও মন সতেজ হয়।

প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।



২৫১ বার পড়া হয়েছে