করোনা পরিস্থিতির কারণে দ্বিতীয় দফায় প্রায় পাঁচ মাস বন্ধ থাকার পর আগামী পয়লা সেপ্টেম্বর থেকে আবারও সুন্দরবনে প্রবেশের সুযোগ পাচ্ছেন পর্যটকেরা। এর আগে ১৯ আগস্ট দেশের অন্য সব পর্যটনকেন্দ্র দর্শনার্থীদের জন্য উন্মুক্ত করা হলেও তখন সুন্দরবন ভ্রমণের কোনো অনুমতি দেওয়া হয়নি।

সুন্দরবন পূর্ব বন বিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা (ডিএফও) মুহাম্মদ বেলায়েত হোসেন প্রথম আলোকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, ১ সেপ্টেম্বর থেকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে পর্যটকেরা করমজলসহ সুন্দরবনের সব পর্যটনস্থানে যেতে পারবেন। একই সঙ্গে ওই দিন থেকে সুন্দরবনের নদী ও খালে মাছ আহরণের জন্যও ‘পাস পারমিট’ দেওয়া হবে।

বন বিভাগ সূত্র জানায়, করোনা সংক্রমণের কারণে ২০২০ সালের ১৯ মার্চ থেকে ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত পর্যটকদের সুন্দরবনে ভ্রমণ ও প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়। পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হলে গত বছরের নভেম্বরে ওই নিষেধাজ্ঞা সাময়িক প্রত্যাহার করা হয়। তবে আবারও সংক্রমণ বাড়ায় চলতি বছরের ৩ এপ্রিল থেকে সুন্দরবনে প্রবেশে আবার নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়।

এদিকে পর্যটকদের পাশাপাশি সুন্দরবনের ওপর নির্ভরশীল জেলেদের বনে প্রবেশেও নিষেধাজ্ঞা চলছিল। প্রজনন মৌসুম বিবেচনায় সুন্দরবনের সব নদ-নদী ও খালে মাছ শিকারে তিন মাসের নিষেধাজ্ঞা দেয় বন বিভাগ। ৩১ আগস্ট এই নিষেধাজ্ঞা শেষ হবে।

করোনা পরিস্থিতি বিবেচনায় বেশ কিছু শর্ত মেনে সুন্দরবনে ভ্রমণ করতে হবে পর্যটকদের। ডিএফও বেলায়েত হোসেন জানান, যাঁরা তিন থেকে চার দিনের জন্য লঞ্চে করে সুন্দরবন ভ্রমণে যাবেন, তাঁরা এক লঞ্চে ৭৫ জনের বেশি উঠতে পারবেন না। আর বনের মধ্যে প্রবেশের ক্ষেত্রে একটি নৌকায় সর্বোচ্চ ২৫ জন উঠতে পারবেন। পর্যটকদের সার্বক্ষণিক মাস্ক ব্যবহারের পাশাপাশি বনে চলাচলের ক্ষেত্রে অন্যান্য বিধিনিষেধ মেনে চলতে হবে।

ফিচার বিজ্ঞাপন

Hanoi, Halong, Halong Bay Cruise 5D/4N

মূল্য: 32,900 Taka

Cairo-Alexandria-Aswan & Luxor 8D/7N

মূল্য: 91,900 Taka

কানাডা ভিসা

মূল্য: ৭,০০০ টাকা

প্রবেশে অনুমতি মেলায় সুন্দরবনের করমজল, কটকা, কচিখালী, হাড়বাড়িয়া, হিরণ পয়েন্ট, দুবলা, নীলকমলসহ সমুদ্রের তীরবর্তী ও বনাঞ্চলের বিভিন্ন স্থানে লঞ্চ, ট্যুর বোট, ট্রলারসহ বিভিন্ন নৌযানে যেতে পারবেন দর্শনার্থীরা। লঞ্চ বা ট্যুর বোটযোগে একাধিক দিনের জন্য সুন্দরবন ভ্রমণে বন বিভাগের কাছ থেকে অনুমতি নিতে হয়।

আর দিনের ভেতরেই ঘুরে আসতে চাইলে টিকিট কেটে বনের ভেতর প্রবেশ করা যায়। এ ক্ষেত্রে ট্রলার বা বোট নিয়ে বাগেরহাটের মোংলা ও শরণখোলা থেকে সুন্দরবনের করমজল, হাড়বাড়িয়া বা শরণখোলা স্টেশন এবং সাতক্ষীরার শ্যামনগর থেকে বনের কলাগাছিয়া ইকো ট্যুরিজম কেন্দ্র দিনে দিনেই ঘুরে আসা যায়।

প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।

কুইক সেল অফার

Online Shopping BD (Facebook Live)



২৭৭ বার পড়া হয়েছে