দ্বিতীয় দফায় কোভিড–১৯ গণটিকা কার্যক্রমের প্রথম দিনে মঙ্গলবার করোনার টিকা নিয়েছেন ৩০ লাখ ১৬ হাজার ৭০৬ জন। এর মধ্যে প্রথম ডোজ টিকা নিয়েছেন ২ লাখ ২৫ হাজার ৬৭৮ জন। একই দিনে দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন ২৭ লাখ ৯১ হাজার ২৮ জন। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানানো হয়।
ওই সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, এখন পর্যন্ত ১ কোটি ৯৮ লাখ ৪১ হাজার ২৯২ জন কোভিড–১৯ টিকা নিয়েছেন। দুই ডোজ টিকা নিয়েছেন ১ কোটি ১৭ লাখ ৫৬ হাজার ২৮ জন।বিজ্ঞাপন
অ্যাস্ট্রাজেনেকা, ফাইজার, সিনোফার্ম ও মডার্না—এই চার ধরনের টিকা পাচ্ছেন বাংলাদেশের মানুষ। এখন পর্যন্ত প্রথম ডোজের ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি দেওয়া হয়েছে সিনোফার্মের টিকা। এই টিকা পেয়েছেন ১ কোটি ৬ লাখ ৩৩ হাজার ৫৩২ জন। এরপরই রয়েছে অ্যাস্ট্রাজেনেকা। এই টিকা পেয়েছেন ৬৫ লাখ ৮৮ হাজার ২৬ জন। ফাইজারের টিকা পেয়েছেন ৫৬ হাজার ২৩৩ জন আর মডার্নার টিকা পেয়েছেন ২৫ লাখ ৬৩ হাজার ৫০১ জন।
দ্বিতীয় ডোজ টিকার ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি দেওয়া হয়েছে অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা। এই টিকা পেয়েছেন ৫৩ লাখ ৬৫ হাজার ১৬৩ জন। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ অবস্থানে রয়েছে সিনোফার্ম। এই টিকা দেওয়া হয়েছে ৪৮ লাখ ৮৮ হাজার ৭৫২ জনকে। ফাইজার দেওয়া হয়েছে ৪৪ হাজার ৬১৮ জনকে এবং মডার্না দেওয়া হয়েছে ১৪ লাখ ৫৭ হাজার ৪৯৫ জনকে।
ফিচার বিজ্ঞাপন
কলম্বো ৩দিন ২ রাত
Alexandria & Cairo 6D/5N
সিঙ্গাপুর ভিসা (চাকুরীজীবী)
প্রথম ও দ্বিতীয় ডোজ দুই ক্ষেত্রেই গতকাল পুরুষেরা এগিয়ে ছিলেন। গতকাল ১ লাখ ১৭ হাজার ৭৩৫ জন পুরুষ প্রথম ডোজ টিকা নিয়েছেন। আর ১ লাখ ৭ হাজর ৯৪৩ জন নারী নিয়েছেন প্রথম ডোজ টিকা। দ্বিতীয় ডোজ টিকা নিয়েছেন ১৪ লাখ ৭৮ হাজার ১২০ জন পুরুষ ও ১৩ লাখ ১২ হাজার ৯০৮ জন নারী।
চার ধরনের টিকার মধ্যে প্রথম ডোজের ক্ষেত্রে মডার্নার টিকা দেওয়া হয়েছে সবচেয়ে কম। গতকাল ৪ জন পুরুষ ও ৫ জন নারী মডার্নার টিকা নেন। তবে দ্বিতীয় ডোজের ক্ষেত্রে মডার্নার টিকা নেওয়ার সংখ্যা গতকাল ছিল সবচেয়ে বেশি। গতকাল ১ লাখ ৯৪ হাজার ৭৩৪ জন পুরুষ ও ১ লাখ ৬৬ হাজার ১১৪ জন নারী মডার্নার দ্বিতীয় ডোজ টিকা নেন। দ্বিতীয় ডোজ টিকার ক্ষেত্রে সবচেয়ে কম দেওয়া হয়েছে ফাইজারের টিকা। গতকাল ফাইজারের টিকা নেন সাতজন পুরুষ ও দুইজন নারী।
প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।
১৭৭ বার পড়া হয়েছে