চলমান কঠোর লকডাউনের মধ্যে রোববার (১ আগস্ট) রপ্তানিমুখী সব পোশাক কারখানা খুলে দেওয়ায় কাজে যোগ দিতে গত শুক্রবার রাত থেকেই বরিশালের বিভিন্ন এলাকায় হাজার হাজার শ্রমিক পরিবার-পরিজন নিয়ে ঢাকার পথে যাত্রা শুরু করেন। তাদেরকে নিরাপদে কর্মস্থলে ফেরার সুযোগ দিতে সরকার শনিবার (৩১ জুলাই) রাত থেকে রোববার (১ আগস্ট) দুপুর ১২টা পর্যন্ত গণপরিবহন চলাচলের অনুমতি দেয়। এরপরেও ভিড় থাকায় রোববার ১২টায় লঞ্চ বন্ধ না করে চালু রাখার ঘোষণা দেয় সরকার। তবে ৩৮ ঘণ্টা চালু থাকার পর সোমবার (২ আগস্ট) সকাল ১০টায় লঞ্চ চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
গণপরিবহন খুলে দেওয়ার সরকারি ঘোষণার পরেও শনিবার রাত থেকে রোববার সন্ধ্যা পর্যন্ত বরিশাল থেকে ঢাকার পথে কোনো লঞ্চ ছেড়ে যায়নি। তবে রোববার রাত ৯টার দিকে অ্যাডভেঞ্চার-৯, কুয়াকাটা-২ ও কীর্তনখোলা-২ নামের তিনটি লঞ্চ যাত্রী নিয়ে বরিশাল লঞ্চঘাট থেকে ঢাকার উদ্দেশে রওনা দেয়।
রোববার রাত পৌনে ৯টার দিকে সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, লঞ্চগুলোতে স্বাস্থ্যবিধি ছিলো উপেক্ষিত। প্রতিটি লঞ্চে গাদাগাদি করে উঠেন যাত্রীরা। সরকারি নির্দেশনা না মেনে অনেকেই মাস্ক ছাড়াই রওনা দিয়েছেন। লঞ্চগুলোতে ধারণ ক্ষমতার দুই-আড়াইগুণ বেশি যাত্রী নিয়ে ছেড়ে যায়।
তবে লঞ্চ কতৃপক্ষের দাবি, স্বাস্থ্যবিধি মানানোর চেষ্টা করেছেন তারা। অ্যাডভেঞ্চার-৯ এর ব্যবস্থাপক হুমায়ুন কবির বলেন, ‘আমরা লঞ্চ যাত্রীদেরকে স্বাস্থ্যবিধি মানানোর জন্য মাইকিং করেছি। তবে অনেক ক্ষেত্রে পুরোপুরি স্বাস্থ্যবিধি তারা মানেননি।’
ফিচার বিজ্ঞাপন
Moscow & St.Petersburg 5D/4N
সরবাটা ঘি ২৫০ গ্রাম
বেইজিং ও কুনমিং ৭ দিন ৬ রাত
বাংলাদেশ লঞ্চ মালিক সমিতির সহ-সভাপতি সাইদুর রহমান রিন্টু বলেন, ‘সোমবার সকাল ১০টা থেকে ফের বন্ধ হয়ে গেছে নৌযান। লঞ্চে আমরা আশানুরূপ যাত্রী পাইনি। সরকার ধাপে ধাপে অনুমিত দেওয়ায় এ সুবিধা কেউ নিতে পারেনি। আমাদের যদি একবারে বলে দিতো যে সোমবার (২ আগস্ট) সকাল পর্যন্ত লঞ্চ চলবে, তাহলে আমরা প্রচার করে দিতে পারতাম। আমরা এখন থেকে ৫ আগস্ট পর্যন্ত সরকারের নির্দেশ মতো লঞ্চ বন্ধ রাখবো।’
প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।
কুইক সেল অফার
শক্তিশালী ইলেকট্রিক গ্রাইন্ডারের দাম জেনে নিন১৫৫ বার পড়া হয়েছে