বরিশাল থেকে তিনটি যাত্রীবাহী লঞ্চ রাজধানীর উদ্দেশ্যে রওয়ানা করেছে। দেরিতে হলে লঞ্চে যাত্রা করার সুযোগ পেয়ে স্বস্তি প্রকাশ করেছে যাত্রীরা। তবে লঞ্চগুলোতে স্বাস্থ্যবিধি ছিল উপেক্ষিত। এদিকে লঞ্চ কর্তৃপক্ষ বলছে স্বাস্থ্যবিধি মানার চেষ্টা করেছেন তারা। বরিশাল নদী বন্দর কর্মকর্তা জানিয়েছেন সরকারি নির্দেশনা বাস্তবায়নে তারা কাজ করছেন।
রোববার রাত ৯টা থেকে সাড়ে ৯টার মধ্যে এডভেঞ্চার ৯, কুয়াকাটা ২ ও কীর্তণখোলা ২ ধারণ ক্ষমতার ২ থেকে আড়াইগুণ বেশি যাত্রী নিয়ে রাজধানীর উদ্দেশ্যে যাত্রা করে।প্রত্যেকটি লঞ্চ ছিলে যাত্রীতে ঠাসা। ভেঙে পড়েছিলো স্বাস্থ্যবিধি। সরকারি নির্দেশনা পুরোপুরি মানা হয়নি। অনেকেই মাস্ক ছাড়াই লঞ্চে আরোহন করেছে। প্রত্যেকটি লঞ্চের ধারণ ক্ষমতা ১ হাজারের ঊর্ধ্বে, কিন্তু ধারণ ক্ষমতার দুই বা আড়াইগুণ যাত্রী নিয়ে লঞ্চগুলো ছেড়ে গেছে।
তবে দেরি করে হলেও লঞ্চের যাত্রী হয়ে রাজধানীর উদ্দেশ্যে যাত্রা করতে পারায় স্বস্তি প্রকাশ করেছেন তারা। এদিকে এডভেঞ্চার ৯ লঞ্চের ম্যানেজার হুমায়ন কবির জানান, আমরা লঞ্চ যাত্রীদেরকে স্বাস্থ্যবিধি মানানোর জন্য মাইকিং করেছি। তবে অনেক ক্ষেত্রে পুরোপুরি স্বাস্থ্যবিধি মানানো যায়নি বলে স্বীকার করেন তিনি।
ফিচার বিজ্ঞাপন
ইস্তানবুল, কাপাডোসিয়া ও আন্টালিয়া ৮দিন ৭রাত
Kandy- Nuwara Eliya- Galle & Colombo 6D/5N
বালি আটি জমিদার বাড়ি প্রাইভেট ডে লং ট্যুর
এ ব্যাপারে বরিশাল নদী বন্দর কর্মকর্তা মোস্তাফিজুর রহমান জানান, স্বাস্থ্যবিধি মানার জন্য কঠোর নির্দেশনা দেয়া হয়েছিলো। তবে অনেকাংশে সেটাও সম্ভব হয়নি।
প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।
২৪৭ বার পড়া হয়েছে





