ব্যাপক নজরদারির মধ্যেও বেড়ে চলেছে সাইবার অপরাধ। অপরাধীরা এতটাই বেপরোয়া হয়ে উঠেছে যে, ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দেওয়ার জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বাজে মন্তব্য করছে। একাধিক শীর্ষ পর্যায়ের রাজনৈতিক নেতার ছবি ব্যবহার করেও তারা নানা কুৎসা রটাচ্ছে। সাইবার অপরাধের ক্ষেত্রে তরুণরাই বেশি জড়িয়ে পড়ছে।

তারা সাইবার ফাঁদে ফেলছে স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থী, নারী, পুরুষসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার নিরীহ মানুষদের। আবার কৌশলে জিম্মি করে ভুক্তভোগীদের কাছ থেকে হাতিয়ে নিচ্ছে বিপুল পরিমাণ অর্থ। এমনকি মানুষের ইজ্জত-সম্ভ্রমও তাদের কারণে নিরাপদ থাকছে না। এসব ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি ভিকটিম হচ্ছে তরুণীরা।

ঢাকা মহানগর পুলিশের সাইবার অপরাধ বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, সাইবার অপরাধীদের বিরুদ্ধে পাহাড়সমান অভিযোগের কারণে রীতিমতো চাপে আছেন তারা। পরিস্থিতি এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে, একটি অভিযোগের তদন্ত শেষ করতে গিয়ে আরো একাধিক অভিযোগ জমা হচ্ছে। ফেক আইডি ব্যবহার করার কারণে অপরাধীরা সহজে ধরা না পরায় পরিস্থিতি দিন দিন খারাপের দিকে যাচ্ছে। যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ করা হচ্ছে, তাদের বেশির ভাগের বয়স ১৬ থেকে ২৫ বছরের মধ্যে। আর ভিকটিম হচ্ছে তরুণীরা।

ফিচার বিজ্ঞাপন

US Student Visa

মূল্য: 5,000 Taka

কালিজিরার তেল

মূল্য: ১৬০০ টাকা/কেজি

নারীদের সাইবার নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পুলিশের উদ্যোগে চালু হয়েছে ‘পুলিশ সাইবার সাপোর্ট ফর উইমেন’। এ ব্যাপারে আইজিপি ড. বেনজীর আহমেদ বলেন, দেশে সাধারণত ১৬ থেকে ২৪ বছরের নারীরা সাইবার জগতে এ ধরনের অপরাধের বেশি শিকার হয়। সাইবার অপরাধের শিকার ভিকটিমের চার শতাংশের তিন শতাংশ হলো নারী। তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ও সাইবার স্পেস নিরাপদ রাখতে পুলিশ উদ্যোগ নিয়েছে।

প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।



২৮৬ বার পড়া হয়েছে