করোনা নেগেটিভ সনদ সঙ্গে না থাকায় গত ২৪ ঘণ্টায় (৫ ডিসেম্বর সকাল ৮টা থেকে ৬ ডিসেম্বর সকাল ৮টা পর্যন্ত) বিভিন্ন এয়ারলাইন্সের ৩০৪ যাত্রীকে রাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়িতে প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টাইনে পাঠানো হয়েছে।

বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) নির্দেশনা অনুসারে শুক্রবার দিবাগত মধ্যরাত ১২টা ১ মিনিট থেকে কোনো এয়ারলাইন্সই করোনা নেগেটিভ সনদ ছাড়া যাত্রী পরিবহন করতে পারবেন না বলা হলেও ৩০৪ জন সনদ ছাড়াই দেশে ফেরেন। ফলে তাদেরকে রাজধানীর দুটি কোয়ারেন্টাইনে পাঠানো হয়।

বিমানবন্দরে কর্মরত স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. শামীমা সুলতানার সঙ্গে আলাপকালে জানা যায়, গত ২৪ ঘণ্টায় আনুমানিক ২০টি ফ্লাইটে বিভিন্ন দেশ থেকে সাড়ে তিন হাজারেরও বেশী যাত্রী দেশে ফেরেন। তাদের মধ্যে ৩০৪ যাত্রীর সঙ্গে কোনো করোনা সনদ ছিল না। তাদের সকলকেই প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টাইনে পাঠানো হয়।

বিমানবন্দরের প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা.শাহরিয়ার সাজ্জাদের দাবি, শতকরা ৯৫ শতাংশের বেশী যাত্রী সাথে করোনার নেগেটিভ সনদ নিয়ে আসছেন। ফলে আগের তুলনায় তাদের কাজের চাপ কমেছে। আগামী কয়েকদিনের মধ্যে বিদেশ থেকে আসা যাত্রীদের সকলেই করোনা নেগেটিভ সনদ নিয়ে দেশে ফিরবেন বলে মনে করেন তিনি।

ফিচার বিজ্ঞাপন

Thimpu-Paro-Dochala Pass-Punakha 5D/4N

মূল্য: ২১,৯০০ টাকা

Singapore Tour with Sentosa 4D/3N

মূল্য: ২৪,৯০০ টাকা

Moscow & St.Petersburg 6D/5N

মূল্য: 145,000 Taka

স্বাস্থ্য অধিদফতর থেকে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে কর্মরত প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. শাহরিয়ার সাজ্জাদ বলেন, বিদেশ থেকে আসা যাত্রীদের মধ্যে যারা করোনা সনদ না নিয়ে আসবেন তাদের ভোগান্তি পোহাতে হবে। তাদেরকে ১৪ দিন বাধ্যতামূলক প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টাইন সেন্টারে থাকতে হবে। যাত্রী নিজে পজিটিভ না হলেও একই কক্ষে অবস্থানকারী একজনের পজিটিভ হলে তাকেও ১৪ দিন কোয়ারেন্টাইনে থাকতে হবে। এক্ষেত্রে যারাই আসবেন তাদেরকে ভোগান্তি থেকে রক্ষা পেতে নিজ খরচে করোনো নেগেটিভ সনদ নিয়ে আসার পরামর্শ দেন তিনি।

প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।



৩০২ বার পড়া হয়েছে