রঙ

ঘরের দেওয়ালের সঠিক রঙ বাছাইয়ের উপর নির্ভর করে আমাদের মুডের ওঠানামা। যদি আপনি এনার্জি খোঁজেন তাহলে ঘরের দেওয়াল রাঙান লাল, কমলা বা বেগুনিতে। আর ঘরে যদি চান প্রসন্নতা তবে বেছে নিন সবুজ ও হলুদ।

পরিচ্ছন্নতা ও গোছগাছ

অস্বীকার করার উপায় নাই যে, ঘরবাড়ি বিক্ষিপ্ত থাকলে মনও বিক্ষিপ্ত থাকে। গৃহকোণটি পরিচ্ছন্ন আর গোছানো থাকলে কেমন জানি একটা পবিত্রতার অনুভূতি আনে। এতে করে সময়ও বাঁচে। যেমন কাপড় চোপড় জায়গামত গোছানো থাকলে খুঁজে পেতে দেরি হবে না। একইভাবে ঘরের সব জিনিস জায়গামত গুছিয়ে রাখলে মনে শান্তি আসে।

সুঘ্রাণ

দুশ্চিন্তা দূর করতে বা দ্রুত ঘুমিয়ে পড়তে কিছু কিছু ঘ্রাণ আমাদের দারুণ সাহায্য করে। কর্মব্যস্ত দিনের শেষে মানসিক প্রশান্তি আনতে ঘরে রাখতে পারেন সুন্দর গন্ধযুক্ত মোমবাতি। যেমন ল্যাভেন্ডার, চন্দন, পিপারমিন্ট, বা লেবুর সুঘ্রাণযুক্ত মোমবাতি জ্বালতে পারেন ঘুমানোর আগে।

ফোটোগ্রাফ বা কোন ভাবাবেগপূর্ণ জিনিস

কোন জায়গা, ব্যক্তি, জীবজন্তু কিংবা কোন কিছু যদি থাকে যা দেখে আপনি ভালো বোধ করেন, তাহলে তাদের ছবি ঘরে সাজিয়ে রাখুন। আবার এমন যদি হয় যে মাসখানেকের মধ্যে আপনি কোথাও ঘুরতে যাবেন তাহলে সেখানকার ছবি চোখের সামনে সাজিয়ে রাখুন। ছবিগুলোর দিকে যখনই তাকাবেন, ভালো বোধ করবেন। আর সেই সাথে প্রতিদিনের স্ট্রেসফুল জীবন থেকে কয়েক মুহূর্তের জন্য হলেও মুক্তি পাবেন।

ঘরে আনুন নতুনত্ব

ফিচার বিজ্ঞাপন

যমুনা রিসোর্ট প্রাইভেট ডে লং ট্যুর

মূল্য: ১৫০০ টাকা জনপ্রতি

চায়না ভিসা (চাকুরীজীবী)

মূল্য: ১০,০০০ টাকা

US Student Visa

মূল্য: 5,000 Taka

ঘরে কোন পরিবর্তন আনলে তা যেন তৃপ্তিদায়ক হয় সেটা মাথায় রাখুন। আপনার ঘরে এমন কোন জিনিস যদি থেকে থাকে যা আপনার জন্য বিরক্তির কারণ তবে সেটা সরিয়ে ফেলুন। অর্থাৎ ঘর এমনভাবে সাজান যেন ঘরে ঢুকেই কোন কিছু দেখে আপনার মানসিক অশান্তি শুরু না হয়।

একসাথে টেবিলে বসে খাবার খান

সাধারণত অফিসে থাকাকালীন আমরা একা একাই লাঞ্চ করি বা নাস্তা খাই। তাই বাড়িতে ফিরে কিংবা ছুটির দিনে চেষ্টা করুন একা একা না খেয়ে বাড়ির সবাই মিলে একইসাথে টেবিলে বসে খেতে। বেশ একটা পারিবারিক আড্ডা জমে উঠবে আর সেই সাথে দূর করবে মানসিক অবসাদ। এমন যদি হয় যে আপনি একা থাকেন, তাহলেও টেবিলে সুন্দর কার্টিলারি দিয়ে সাজিয়ে গুছিয়ে খেতে বসুন।

প্রতিবেশির সাথে ভালো সম্পর্ক বজায় রাখুন

এমন না যে আপনাকে সারাদিন প্রতিবেশির সাথে গল্পগুজব করতে হবে। মাঝেমধ্যে একটু খাবার দেয়া নেয়া, অসুখবিসুখ কিংবা বিপদাপদে কিছুটা খোঁজখবর রাখা, তাদের অনুপস্থিতিতে তাদের গাছ কিংবা গৃহপালিত পশুর খোঁজখবর নেওয়াই যায়। এতে করে আপনি ভালো বোধ করবেন।

বাগান করুন

বলা হয়ে থাকে, সপ্তাহে ছয় ঘন্টার মত বাগান করলে মন ভালো থাকে। আজকাল আমরা যেসব ছোট ছোট ফ্লাটে থাকি সেখানে বাগান করা একরকম কঠিনই বলতে গেলে। তারপরেও ব্যালকনি, ছাদে কিংবা ঘরের কোণে ছোট ছোট টবে গাছ রাখতে পারেন। যদি তাও না সম্ভব হয়, তাজা ফুল কিনে ঘর সাজান। মনে প্রশান্তি আসবে।

প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।

কুইক সেল অফার

Online Shopping BD (Facebook Live)



৪১৮ বার পড়া হয়েছে