২০২১ সালের এসএসসি এবং এইচএসসি পরীক্ষার সংশোধিত সংক্ষিপ্ত সিলেবাস প্রকাশ করা হয়েছে। জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের তৈরি এই পুনর্বিন্যাসকৃত পাঠ্যসূচি ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের আওতাধীন সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রধান শিক্ষককে পাঠানো হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার (৪ ফেব্রুয়ারি) শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনির সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এটি চূড়ান্ত অনুমোদন দেয়া হয়। আজ শুক্রবার (৫ ফেব্রুয়ারি) সেটি ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছে।
এ বিষয়ে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক নারায়ণ চন্দ্র সাহা বলেন, এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের জন্য নতুন করে তৈরি করা সিলেবাসের চূড়ান্ত অনুমোদন দেয়া হয়েছে। আমরা এটি ঢাকা শিক্ষাবোর্ডে পাঠিয়েছি। এর আগে গত ২৫ জানুয়ারি এসএসসির সংক্ষিপ্ত সিলেবাস প্রকাশ করেছিল ঢাকা শিক্ষাবোর্ড। যা নিয়ে শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে আপত্তি ওঠে। প্রকাশিত সংক্ষিপ্ত সিলেবাস তিন বা চার মাসের মধ্যে শেষ করা সম্ভব নয় বলে শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা জানান।
এনসিটিবি সূত্রে জানা গেছে, গত ২৭ জানুয়ারি এনসিটিবিতে কারিকুলাম বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে বৈঠক করেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। সেখানে কর্মকর্তাদের এসএসসির ৬০ দিন এবং এইচএসসির ৮৪ দিনের সংক্ষিপ্ত সিলেবাস করার নির্দেশ দেন। ওই বৈঠক শেষে শিক্ষামন্ত্রী সাংবাদিকদের জানান, আগামী ৯ মে এসএসসির এবং ১৫ জুন এইচএসসির সব ক্লাস শেষ করতে হবে এবং জুনে এসএসসি ও জুলাই বা আগস্টে এইচএসসি পরীক্ষা নেয়া হবে। এ সময়ের মধ্যে যতটুকু পড়ানো যাবে ততটুকু সিলেবাস সংক্ষিপ্ত করা হবে। এ সংক্ষিপ্ত সিলেবাস থেকে পরীক্ষায় প্রশ্ন ও উত্তরপত্র মূল্যায়ন করা হবে।
ফিচার বিজ্ঞাপন
Australia Visa (for Private Service Holder)
Cambodia (Siem Reap & Angkor Wat) 3D/2N
Day Long Package
শিক্ষামন্ত্রীর এমন নির্দেশনার পর এসএসসি-এইচএসসির প্রত্যেকটি শ্রেণিতে দুদিন করে ওয়ার্কশপ করে সংক্ষিপ্ত সিলেবাসের কাজ মঙ্গলবার শেষ করেন এনসিটিবির বিশেষজ্ঞরা। এর আগে গড়ে ২৫ থেকে ৩০ শতাংশ সিলেবাস কমানো হয়েছিল। সেটি নিয়ে নানা মহলে বিতর্ক উঠলে পরবর্তীতে সিলেবাস আরও সংক্ষিপ্ত করার উদ্যোগ নেয়া হয়। এবার সিলেবাস প্রায় ৫০ শতাংশ কমানো হয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।
প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।
২৪৮ বার পড়া হয়েছে