যাত্রীদের যাতায়াতের জন্য রাজধানীর রাস্তায় চলছে অসংখ্য যানবাহন। এর মধ্যে অধিকাংশ হচ্ছে বাস। অধিকাংশ যাত্রী দ্রুত ও স্বাচ্ছন্দ্যে যাওয়ার জন্য সিটিং সার্ভিস বাসে উঠে। কিন্তু সিটিং সার্ভিস নামধারী বাসগুলো কোনো নিয়ম-কানুনই মানছে না। বস্তুত সিটিং সার্ভিসের নামে ভাড়া বৃদ্ধি করে অবাধে ভাড়া বাণিজ্য চালাচ্ছে, যার অবসান হওয়া প্রয়োজন।

সিটিং সার্ভিস নামধারীদের প্রধান ‘মোটো’ কোনো ‘হাফ পাস’ নেই। এর ফলে এসব বাসে শিক্ষার্থীরা উঠতে পারে না। অথচ সিটিং সার্ভিসের কথা বলে বাসে দাঁড়ানো যাত্রী বহন করা হয়; এমন কী অনেক সময় যাত্রীরা ঝুলন্ত অবস্থায় এসব বাসে যাতায়াত করে থাকে। উল্লেখ্য, তাদের ক্ষেত্রেও সিটিং ভাড়া আদায় করা হয়, যা অযৌক্তিক ও বেআইনি।

রাজধানীর গণপরিবহণে দিনের পর দিন চলা এ নৈরাজ্যের প্রতিবাদ জানালে সংশ্লিষ্ট কন্ডাকটর বা ড্রাইভার উদ্ধত ভঙ্গিতে যাত্রীদের বলে দেয়-যেতে না চাইলে নেমে যান। উদ্বেগজনক হলো, গণপরিবহণে এখন ‘সিটিং সার্ভিস’ কালচার গেড়ে বসেছে। এখন প্রায় সব বাসই যাত্রীদের পকেট কাটার জন্য নিজেদের ‘সিটিং সার্ভিস’ বলে দাবি করে। বিষয়টি যাত্রীদের জন্য সত্যিই খুব কষ্টের ও বিব্রতকর। গণপরিবহণে সিটিং সার্ভিসের নামে চলা এ অনাচার বন্ধ হওয়া উচিত। এ ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।

ফিচার বিজ্ঞাপন

Hanoi, Halong, Halong Bay Cruise 5D/4N

মূল্য: 32,900 Taka

বালি ও লম্বক ৫দিন ৪ রাত

মূল্য: ২৯,০০০ টাকা

প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।



২৮৬ বার পড়া হয়েছে