নারী-পুরুষ উভয়ই এখন ডেনিম বা জিন্স প্যান্ট প্রতিদিন ব্যবহার করে থাকেন। আরামদায়ক ও টেকসই হওয়ায় জিন্স প্যান্ট এতোটা জনপ্রিয়। তবে জানেন কি? যদি আপনি টাইট জিন্সের প্যান্ট পরেন; সেক্ষেত্রে বিপদের মুখে পড়তে যাচ্ছেন আপনি! টাইট জিন্স পরার কারণে প্রজনন ক্ষমতা কমে যাওয়ার পাশাপাশি শারীরিক বিভিন্ন সমস্যায় ভুগতে হয়। জেনে নিন যেসব সমস্যা হতে পারে টাইট জিন্স পরলে-

>> টাইট জিন্স পরলে উরু এবং কুঁচকির আশেপাশে রক্ত চলাচল করতে পারে না। ফলে ওইসব স্থানে রক্ত জমাট বাঁধতে পারে। বিশেষ করে যারা দিনে ১৪-১৫ ঘণ্টা খুব টাইট জিন্স প্যান্ট পরে থাকেন; তাদের ক্ষেত্রে এ সমস্যা বেশি মাত্রায় দেখা যায়।

>> দীর্ঘক্ষণ টাইট প্যান্ট পরে থাকলে তলপেটে ব্যথা হতে পারে। কারণ পেটের পেশির স্বাভাবিক নড়াচড়া ব্যাহত হয়। শুধু তাই নয়, এ ব্যথা ছড়িয়ে পড়তে পারে কোমরেও। ক্রমশ এ ব্যথার কারণে স্বাভাবিকভাবে বসতে বা দাঁড়াতেও সমস্যা হয়।

>> জিন্স প্যান্টের সঙ্গে স্নায়ুর সমস্যার কি সম্পর্ক! টাইট প্যান্টের কারণে উরু এবং কোমরের দিকের স্নায়ুতে বেশি চাপ পড়ে। ফলে ক্রমশ সেই স্নায়ুর ক্ষতি হওয়ায় ব্যথা হয়। বয়স বাড়তেই এ সমস্যা আরও মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে।

>> টাইট জিন্স পরার কারণে কুচকিসহ গোপনাঙ্গে ইস্ট-ঘটিত সংক্রমণ হয়ে থাকে। কারণ টাইট প্যান্ট পরলে ভিতরে হাওয়া চলাচল করতে পারে না। ঘাম হয়ে ইস্ট সংক্রমণের আশঙ্কা বাড়তে থাকে।

ফিচার বিজ্ঞাপন

সিঙ্গাপুর ভিসা (চাকুরীজীবী)

মূল্য: ১০,০০০ টাকা

US Student Visa

মূল্য: 5,000 Taka

Paradise island, Maldives, 4D/3N

মূল্য: ৯১,৯০০ টাকা জনপ্রতি

বিভিন্ন গবেষণায় বলছে, টাইন জিন্সের কারণে নারীদের প্রস্রাব ইনফেকশনের আশঙ্কা বাড়ে। শুধু নারী নয় পুরুষদের জন্য ক্ষতিকর টাইট জিন্স পরা।

>> জিন্স প্যান্ট পরলে প্রজননের সমস্যা হয় কীভাবে? বেশ কিছু গবেষণায় দেখা গেছে, টাইট জিনসের কারণে পুরুষদের শুক্রাণু উৎপাদন ব্যাপক হারে কমে যায়। এতে তলপেট এবং প্রজনন অঙ্গের এলাকার উত্তাপ অনেকটাই বেড়ে যায়।

তাপ বেড়ে যাওয়ার কারণেই কমতে শুরু করে শুক্রাণু উৎপাদন। এর ফলে হ্রাস পায় প্রজননের ক্ষমতা। শুধু তাই নয়, দীর্ঘ দিন টাইট জিন্স পরলে প্রজনন অঙ্গের ক্যান্সারের ঝুঁকিও বাড়ে বলে জানিয়েছে বেশ কিছু গবেষণা।

প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।



৪০৬ বার পড়া হয়েছে