করোনা ভাইরাসের বিস্তার ঠেকাতে কঠোর বিধিনিষেধের চতুর্থ দিন শনিবার রাজধানীর রাস্তায় জনসাধারণ ও যানবাহনের সংখ্যা বেড়েছে। চেকপোস্টগুলোতে শুরুর দিকের মতো এতো কঠোর হতে দেখা যায়নি পুলিশকে। অনেকটা ঢিলেঢালা ভাব দেখা গেছে। রাস্তায় চলাচলরত অনেকের মুখে মাস্ক ছিলো না। পাড়া মহল্লার ফাঁকা রাস্তায় কিশোর-যুবকদের ক্রিকেট খেলতেও দেখা গেছে।
দুপুরের দিকে পুরান ঢাকার দয়াগঞ্জ মোড় এলাকায় প্রাইভেটকার ও সিএনজি অটোরিকশা চলাচল করেছে। চেকপোস্টে কয়েকজন পুলিশ সদস্য দায়িত্বে থাকলেও যানবাহনগুলোতে তল্লাশি চালাতে দেখা যায়নি। তবে কয়েকটি রিকশাকে পুলিশ বক্সের সামনে উল্টে রাখতে দেখা যায়।
দয়াগঞ্জ মোড়ে যাত্রীর জন্য রিকশা নিয়ে অপেক্ষা করছিলেন হেদায়েত হোসেন নামের একজন রিকশাচালক। তিনি জানান, স্বাভাবিক দিনে তিনি দুপুর পর্যন্ত ৩-৪ শ’ টাকা আয় করেন। কিন্তু শনিবার দুপুর পর্যন্ত মাত্র দেড়শো টাকা ভাড়া পেয়েছেন। রিকশা চালাতে গিয়ে পুলিশি ঝামেলায় তাকে পড়তে হয়নি। তবে যাত্রী একেবারেই কম। যে কারণে ভাড়া মারতে পারছেন না। টিকাটুলীর রাজধানী সুপার মার্কেটের পাশের সড়কের একপাশ আটকে দিয়ে কিশোর ও যুবকদেরকে ক্রিকেট খেলতে দেখা গেছে।
দুপুর আড়াইটার দিকে মতিঝিল এলাকায় দেখা গেছে বিভিন্ন ধরনের যানবাহন চলছে। এই এলাকায় কোন চেকপোস্ট দেখা যায়নি। তবে মতিঝিল থেকে কিছুটা এগিয়ে আরমবাগ এলাকায় পুলিশের চেকপোস্ট দেখা যায়। সেখানে পুলিশ সদস্যরা দায়িত্ব পালন করছিলেন।
পাড়ামহল্লাহর অবস্থাও অনেকটা আগের মতোই। এখনও খোলা রয়েছে অনেক দোকানপাট, আগের মতই ঘোরাফেরা করছে মানুষ। বিশেষ করে বিকাল থেকে সন্ধ্যার পর বাইরে বের হচ্ছেন বহু মানুষ।
ফিচার বিজ্ঞাপন
শ্রীলংকা ভিসা (চাকুরীজীবী)
বাংকক-ক্রাবি-সাফারি ওয়ার্ল্ড ৫দিন ৪ রাত
কলম্বো ৩দিন ২ রাত
নগরীর সিটি করপোরেশন পরিচালিত হাতিরপুল, কাঁঠালবাগান, নাখালপাড়া, পাইকপাড়া, ফকিরাপুল, গুলশান ডিএনসিসি,বনানী, উত্তরা আজমপুর, আব্দুল্লাহপুর ও যাত্রাবাড়ীসহ অন্যান্য কাঁচাবাজারে সামাজিক দূরত্ব বজায় না রেখেই ক্রেতারা ভিড় করেছেন। খোলা স্থানে এখনও বাজার বসেনি। তবে কাঁচাবাজারগুলোতে মাঝে মধ্যেই পুলিশ ও র্যাবের টহল ছিলো।
Source: Ittefaq
প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।
৩০৯ বার পড়া হয়েছে





