জীবনে সাফল্য পেতে পরিশ্রমের বিকল্প নেই। কর্মক্ষেত্রে উন্নতির প্রত্যাশায় অনেকেই নিজের শরীরের খেয়াল রাখছেন না। এর সাথে যোগ আছে কাজের মানের বিষয়টিও। বেশি কাজ করলেই যে মানটাও বেশি বেশি হবে এমন নিশ্চয়তা নেই। বড় কথা হলো, কাজের যত্ন হয় না শারীরিক অবসাদে।
করোনাকালে বাড়ি-অফিস মিলিয়ে কাজের চাপে হিমশিম খেতে হচ্ছে অনেককেই। লকডাউনে কিংবা শাটডাউনে হোম অফিসে প্রয়োজনে ঘণ্টার পর ঘণ্টা কাজ করেত হচ্ছে। ঘরবাড়ির কাজ, অফিস সব মিলিয়ে সপ্তাহে চল্লিশ ঘণ্টার বেশি কাজ করছেন অনেকেই। কিছু কিছু ক্ষেত্রে ৬০ থেকে ৭০ ঘণ্টাও টানা কাজ করে চলেছেন দিনের পর দিন। এতে প্রসংশা জুটলেও বিপদ অনিবার্য।
যতই মন দিয়ে ঘণ্টার পর ঘণ্টা কাজ করুন না কেন, সব মিলিয়ে নানা ধরনের বিপদ ঘটতে পারে জীবনে। তাই অতিরিক্ত সময় ধরে কাজ করার অভ্যাসে যাওযার আগে অন্তত জেনে রাখা জরুরি, কী কী ক্ষতি হতে পারে এই অতিরিক্ত কাজের জন্য।
১.প্রতিদিন সময়ের বেশি অতিরিক্ত কাজ করলে ভুল হওয়ার আশঙ্কা বেড়ে যায়। কারণ একটা সময়ের পরে মস্তিষ্ক আর সঙ্গ দেয় না বহু ক্ষেত্রে। মস্তিষ্কে অবসাদ তৈরি হয়। তখন কাজে ভুল বেশি হয়।
২.অতিরিক্ত কাজের চাপে শারীরিক ক্লান্তি জমতে থাকে। এর কারণে মাথা ব্যথা, মানসিক অবসাদের মতো অসুস্থতা দেখা দিতে পারে।
ফিচার বিজ্ঞাপন
US Visa for Retired Person
কালিজিরার তেল
Cambodia (Siem Reap & Angkor Wat) 3D/2N
৩.সারাদিন চেয়ারে বসে অফিসের কাজ করলে বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই নড়াচড়া প্রায় হয়না আজকাল। কম্পিউটারের সামনে বসে কাটে ঘণ্টার পর ঘণ্টা। এর কারণে ওজন বাড়তে পারে খুব অল্প দিনেই। ওজন বাড়ার কারণে শরীরের নানা ধরনের ক্ষতিও হতে পারে।
Source: ittefaq
প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।
কুইক সেল অফার
Online Shopping BD (Facebook Live)১৬৮ বার পড়া হয়েছে