যুক্তরাষ্ট্র ও চীন থেকে চারটি ফ্লাইটে ৪৫ লাখ ডোজ ভ্যাকসিন দেশে এসেছে। শুক্রবার (২ জুলাই) রাত থেকে শনিবার (৩ জুলাই) সকাল পর্যন্ত ১০ ঘণ্টা সময়সীমা ব্যবধানে ভ্যাকসিন বহনকারী এসব ফ্লাইট ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এসে পৌঁছায়।
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের ভ্যাকসিন ডেপ্লয়মেন্ট কমিটির সদস্য সচিব ডা. শামসুল হক বিষয়টি
নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, শুক্রবার (২ জুলাই) রাত সাড়ে ১১টায় প্রথম চালানে কোভ্যাক্সের আওতায় যুক্তরাষ্ট্রের মডার্নার সাড়ে ১২ লাখ ভ্যাকসিন ঢাকায় আসে। ভ্যাকসিনগুলো নিয়ে এমিরেটস এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইট হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী, স্বাস্থ্যমন্ত্রী, পররাষ্ট্র সচিব, স্বাস্থ্য সচিব, মার্কিন রাষ্ট্রদূতসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা এ সময় বিমানবন্দরে উপস্থিত ছিলেন। পরে শনিবার (৩ জুলাই) সকাল ৮টা ৪০ মিনিটে মডার্নার আরও ১২ লাখ ৬৭ হাজার ২০০’ ডোজ ভ্যাকসিন ঢাকায় এসে পৌঁছায়। ভ্যাকসিন বহনকারী বিমানটি হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরে অবতরণ করে। এ সময় সেখানে উপস্থিত ছিলেন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত মির্লার।
এ নিয়ে মোট দুই চালানে মডার্নার ২৫ লাখ ডোজ ভ্যাকসিন এসেছে বাংলাদেশে। প্রায় একই সময়ে অর্থাৎ শুক্রবার (২ জুলাই) দিবাগত রাত সাড়ে ১২টায় চীনের বেইজিং থেকে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের একটি বিশেষ ফ্লাইটে সিনোফার্ম উদ্ভাবিত ১০ লাখ ডোজ ভ্যাকসিন শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এসে পৌঁছায়। এ সময় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক এবং পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেনসহ সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
ফিচার বিজ্ঞাপন
Dubai City tour- Dhow cruise- Desert safari- Burj Khalifa 6D/5N
Vietnam & Cambodia 7D/6N
কানাডা ভিসা
এছাড়া ভোর সাড়ে পাঁচটায় বাংলাদেশ বিমানের বিশেষ দ্বিতীয় ফ্লাইটে আরো দশ লাখ (মোট ২০ লাখ) ডোজ সিনোফার্মের ভ্যাকসিন এসেছে বাংলাদেশে। বিমানবন্দরে উপস্থিত সাংবাদিকদের স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক আরও জানান, আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে ১০ কোটি ভ্যাকসিনের ডোজ আসবে। ৫ কোটি লোককে ভ্যাকসিন দেওয়া যাবে।
করোনাভাইরাসে বিভিন্ন দেশের অর্থনীতি ধ্বংস হচ্ছে জানিয়ে তিনি বলেন, দেশের অর্থনীতি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ভ্যাকসিনের মাধ্যমে আমরা দেশর মানুষকে রক্ষা করতে পারবো। সবাইকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার আহ্বান জানিয়ে মন্ত্রী আরও বলেন, ভ্যাকসিনের সাথে সাথে সবাইকে মাস্ক পরতে হবে। স্বাস্থ্যবিধি মানতে হবে। তাহলে ভ্যাকসিন প্রয়োগে আমরা দেশকে রক্ষা করতে পারব, দেশের মানুষকে বাঁচাতে পারবো।
প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।
২৫০ বার পড়া হয়েছে





