বেসরকারি ৫৪ হাজার শিক্ষক নিয়োগের ফল প্রকাশ আটকে আছে। এ দাবিতে কঠিন আন্দোলনে নামার ঘোষণা দিয়েছেন আবেদনকারী চাকরি প্রত্যাশীরা। সারাদেশে একযোগে আন্দোলন করার প্রস্তুতি নেয়া হচ্ছে। ইতোমধ্যে ঢাকায় অবস্থানরত নিবন্ধনধারীরা প্রত্যেক জেলার নিবন্ধনধারীদের নিয়ে ভার্চুয়াল আলোচনা করছেন ও দিকনির্দেশনা প্রদান করছেন।
আন্দোলনকারীরা বলেন, ‘কোনো রকম জটিলতা না থাকা সত্ত্বেও ফল প্রকাশ করা হচ্ছে না। বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ) এভাবে বিভিন্ন অজুহাতে হাজার হাজার বেকার নিবন্ধনধারীদের কষ্ট দিচ্ছে। তাদের জীবনকে দুর্বিষহ করে তুলেছে, যা অমানবিক ও নিষ্ঠুরতা ছাড়া কিছুই নয়।’ এ সময় আন্দোলনকারীরা প্রধানমন্ত্রী ও শিক্ষামন্ত্রীর কাছে এর সমাধান চেয়েছেন।
১-১৫তম নিবন্ধিতদের সমন্বয়ক ও গণবিজ্ঞপ্তিপ্রত্যাশী ফোরামের মুখপাত্র আব্দুর রহিম সুমন বলেন, ‘আমাদের সঙ্গে আর টালবাহানা করে পার পাবে না এনটিআরসিএ। সারাদেশের সব নিয়োগপ্রত্যাশীরা প্রস্তুতি নিচ্ছে অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়তে। যৌক্তিক অধিকার আদায়ে কঠোর আন্দোলন অবশ্যই করা হবে।’
গণবিজ্ঞপ্তিপ্রত্যাশী ফোরামের সভাপতি শান্ত আহমেদ বলেন, ‘আমরা প্রিলি, রিটেন ও ভাইভা পাস করে হাজার হাজার টাকা খরচ করে নিয়োগের জন্য আবেদন করেছি। ধৈর্য ধরতে চাই না। কাঙ্ক্ষিত ফল প্রকাশিত না হওয়ার কারণে আমরা ব্যক্তিগত, পারিবারিক ও সামাজিকভাবে চরম ক্ষতিগ্রস্ত এবং মানসিকভাবে বিপর্যস্ত। শিক্ষাব্যবস্থার ক্ষতি পুষিয়ে ওঠা, দক্ষ ও মানসম্মত শিক্ষক তৈরি ও শিক্ষাক্ষেত্রের ব্যাপক উন্নয়নের জন্য এই ৫৪ হাজার শিক্ষক নিয়োগ অত্যন্ত জরুরি।’
ফিচার বিজ্ঞাপন
Kathmandu-Nagarkot 4D/3N
বালি ও লম্বক ৫দিন ৪ রাত
দুবাই ও তুরস্ক ৭দিন ৬ রাত
এ বিষয়ে জানতে চাইলে এনটিআরসিএ’র সচিব ড. এ টি এম মাহবুব-উল করিম বলেন, ‘তারা চায় দ্রুত ফল। আমরাও তাই চাই। এজন্য আমরা বন্ধের মধ্যে অফিস করছি। এখন কেউ আন্দোলন করতে চাইলে সেটা তাদের বিষয়। কিন্তু আমরা তাদের প্রতি কোনো গাফিলতি করছি না, বরং তাদের জন্য সর্বোচ্চভাবে কাজ করছি। আমরা রায়ের ড্রাফট কপি হাতে পেলে ফলাফল প্রকাশ করবো।’
প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।
১৬৪ বার পড়া হয়েছে
