গতকাল থেকে শুরু হয়েছে শ্রাবণ। এ মাসে আকাশের রং বদলায় দ্রুত। এই বৃষ্টি, আবার এই রোদে ঝকমক করে আকাশ। জলরাশির দিকে তাকালে পানির রং কখনও নীল, কখনও সাদা, কখনও বা কালো মনে হয়। এমন দৃশ্য দেখা যাবে মনপুরা দ্বীপে।

উঁহু, এ সেই মনপুরা নয়, গাজীপুর জেলার কালিয়াকৈরে অপরূপ জলজ নিসর্গ মকস বিলের মধ্যে গড়ে তোলা হয়েছে একটি দ্বীপ। যার নাম রাখা হয়েছে মনপুরা দ্বীপ। 

নৌকা বা ট্রলারে খাল ধরে সামনে এগোলে দু’পাশে পড়বে সারি সারি গ্রাম। বিলের একেবারে মাঝখানে দেখা মিলবে জেলেদের মাছ ধরার দৃশ্য। কখনও পাশ দিয়ে ঢেউ তুলে চলে যাবে ছোট-বড় ট্রলার, ডিঙি নৌকা। তাদের সঙ্গে যেন পাল্লা দিয়ে স্রোতে ভেসে যাচ্ছে কচুরিপানা। এই বিলের অথৈ জলরাশীর মধ্যে মনপুরা দ্বীপটি ক্রমশ আর্কষণীয় হয়ে উঠেছে ভ্রমণপ্রেমীদের কাছে।

শহরের ব্যস্ততাকে ছুটি দিয়ে সারাদিনের ক্লান্তি দূর করতে প্রতিদিন এখানে মানুষ বেড়াতে আসেন। পরিবারের সদস্যদের নিয়ে দূর থেকে নৌকা, ট্রলারে করে দ্বীপে এসে একান্ত সময় উপভোগ করেন তারা।  এখানে দেশীয় মাছ ও ভর্তা-ভাজিসহ রয়েছে খাবারের  সুব্যবস্থা । শিশুদের জন্য রয়েছে নাগোরদোলা। এই দ্বীপে প্রবেশ করতে খরচ হয় জনপ্রতি ১০ টাকা। 

ফিচার বিজ্ঞাপন

বিশেষ করে মকস বিলের সৌন্দর্য উপভোগের জন্য বর্ষায় অনেক পর্যটক সমাগম হয়। পড়ন্ত বিকালে মনপুরা দ্বীপে বসে সূর্যাস্ত দেখা, বিলের মাঝে নৌকা নিয়ে গোধূলিবেলায় মাছ ধরার দৃশ্য আর জলে সূর্যের রক্তিম আভা- এ যেন সোনালি রঙের ক্যানভাসের কথা মনে করিয়ে দেয়। 

ঢাকা থেকে টাঙ্গাইল বা কালিয়াকৈরের বাসে মৌচাক নেমে বড়ইবাড়ী বাজার যেতে হবে। সেখান থেকে ট্রলারে মনপুরা দ্বীপ।

প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।

কুইক সেল অফার

১২৩০ বর্গফুটের দক্ষিণমুখি ফ্ল্যাট মাত্র ৩৭ লক্ষ টাকায়!

১২৩০ বর্গফুটের দক্ষিণমুখি ফ্ল্যাট মা...



২৫৪ বার পড়া হয়েছে